বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয়
প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি- বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয় এ সম্পর্কে। ‘বর্ষাকাল’ একটি আভিধানিক শব্দ যা বর্ষা মৌসুমের সময়কে বোঝায়। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক- বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয় বিস্তারিত।
আমাদের দেশে আষাঢ়-শ্রাবণ এই দু’মাস বর্ষাকাল । ষড়ঋতুর এই দেশে বর্ষা আসে সজল মেঘের ভেলায় চড়ে সাজসাজ রবে। বিভিন্ন কারণে বর্ষা আমার প্রিয় ঋতু ।
বর্ষাকালের রচনা
আপনি বর্ষাকালের রচনা জানার জন্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করছেন । কিন্তু কোথাও খুঁজে পাচ্ছেন না। আমি স্টেপ বাই স্টেপ বর্ষাকালের রচনা জানানোর চেষ্টা করব। আপনি যদিবর্ষাকালের রচনা ও বর্ষাকালের উপকারিতা বিস্তারিত আরো অনেক বিষয় জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের সদুত্তর পেয়ে যাবেন।
বর্ষাকালের রচনা সহজ ভাষায় জেনে নিন
প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলে শুধু বর্ষাকালের রচনা সম্পর্কেই আলোচনা করা হয় নাই এছাড়াও আরো অনেক পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যদি আপনি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণরূপে পড়ুন। আরও অনেক পয়েন্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন।
========বর্ষাকালের রচনা শুরু========
ভূমিকা
বিভিন্ন ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। বিভিন্ন ঋতু বিভিন্ন সময় আগমন ঘটে সে সকল ঋতুর প্রকৃতি অতুলনীয় সৌন্দর্য। এরমধ্যে বর্ষাকাল আমাদের সবার পছন্দের একটা ঋতু। এই ঋতুতে মনমুগ্ধকর প্রকৃতি সবার যেন মন কেড়ে নেয়। চারিদিকে বিভিন্ন ফুলের সমাহার যেমন, কদম, হাসনাহেনা, গন্ধরাজ ইত্যাদি আরো অনেক ফুল দেখা যায়। ঋতুর রাজা বসন্তকাল হলেও প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ষাকালেই। বর্ষাকালের চারিদিকে যেদিকে তাকাই শুধু পানি আর পানি।
বর্ষাকালের আগমন
গ্রীষ্মকালের প্রচন্ড গরমের পর আমাদের মাঝে আগমন হয় বর্ষার। যা চারিদিকের গরম বাতাস যেন শীতল বাতাসে ভরিয়ে তোলে। গ্রীষ্মকালে মাঠঘাট, নদী-নালা ,পুকুর , গাছ গাছালি ইত্যাদি সব শুকিয়ে যায় বর্ষার আগমনে সবাই যেন প্রাণ ফিরে পায়। গাছপালা গুলো সবুজ হয়ে যায় ।নদী নালা, পুকুর গুলো পানিতে থৈ থৈ করে। চারিদিকের প্রকৃতি যেন একটু বেশি সুন্দর হয়ে যায়। চারিদিকে তাকালে মনে হয় প্রকৃতি যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
বর্ষার আগমনে চারিদিকে অবিরাম বৃষ্টি ঝরতে থাকে চারিদিক যেন শীতল হয়ে যায়। আকাশে কালো মেঘে ভরে থাকে সব সময় বিদ্যুৎ চমকাতে থাকে। টিনের ওপর পানির শব্দ এবং বিদ্যুৎ চমকানোর আওয়াজ শুনে মন যেন শিহরিত হয়ে যায়। চারিদিকে যখন বৃষ্টির পানিতে ভরে যায় তখন ব্যাঙ ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ ,ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ শব্দ করে ডাকতে থাকে। বর্ষার পানি যখন নদী নালা ,পুকুরে পড়ে তখন মাছেড়া যেন প্রাণ ফিরে পায়, নতুন পানিতে তারা নবজীবন লাভ করে। কারণ গ্রীষ্মের গরমে পুকুর এবং নদীর পানি অনেক গরম হয়ে থাকে। কবি রবীন্দ্রনাথ আবৃত্তি করেছেন,
এই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে
জলসিঙ্ক্ষিত ক্ষিতিসৌরভরভসে
ঘনগৌরবে নবযৌনা বরর্ষা
শ্যামগম্ভীর সরসা
বর্ষাকালের সময়
আষাঢ় মাস থেকে শ্রাবণ মাস এই দুই মাস কে আমরা বর্ষাকাল বলে। তবে বর্ষাকাল আমাদের দেশে অনেক আগেই আগমন ঘটে। আমাদের দেশে জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে শুরু হয়ে আশ্বিন মাস পর্যন্ত বর্ষা থাকে। আমাদের দেশে ৭০ ভাগ পানির চাহিদা পূরণ হয় বর্ষাকালে।বর্ষাকালে মাছেরা বংশবিস্তার করে থাকে। বর্ষার সময় বিভিন্ন ফল এবং ফুল ফ্রেশ এবং তরতাজা থাকে। যে কোন সবজি বর্ষাকালে সতেজ এবং সুন্দর থাকে নেতিয়ে পড়ে না।
বর্ষাকালের গ্রাম
বর্ষাকালে গ্রামের মাঠঘাট পানিতে থৈথৈ করে। যে দিকে তাকাই শুধু পানি আর পানি। আর নতুন পানিতে বিভিন্ন রকমের মাছ পাওয়া যায়। বর্ষাকালে গ্রামের মানুষেরা বিভিন্ন রকম মাছ ধরে বিক্রি করে এবং জীবিকা নির্বাহ করে। কারণ তাদের ফসলের জমি পানিতে একাকার হয়ে যায়। কোন ফসল করা যায় না পানিতে ডুবে থাকে। আর সব নদী নালা,খাল বিল, পুকু্রে পানি উঠে সব একত্রিত হয়ে যায়। তাই এক জায়গার মাছ আরেক জায়গায় চলে যায় এতে সব জাগায় মাছ পাওয়া যায়।
গ্রামের মানুষের বর্ষাকালে কাজ কমে যায় কারণ গ্রামের মানুষ জমিতে কাজ করে বেশি। পানি উঠার ফলে কোন কিছু চাষাবাদ করা যায় না। এতে তাদের বাড়িতে বসে থাকা ছাড়া কোন কাজ নেই। কিন্তু বর্ষাকালে গ্রামের গাছপালা প্রকৃতি একটু বেশি সুন্দর হয়ে যায়। গ্রামে যখন রাতে ঘুমাতে যায় তখন টিনের ওপর পানি পড়ার শব্দে যেন ঘুম একটু বেশিই ভালো হয়।একটা আলাদা আরাম অনুভব করা যায়। ঘরে ঘরে তালের পিঠা তৈরি করে এবং বৃষ্টির সময় সবাই মিলে একসাথে তালের পিঠা খায়।
শহরের বর্ষাকাল
শহরে বর্ষাকালে মানুষদের একটু ভোগান্তিতে পড়া লাগে। শিক্ষার্থীরা স্কুল কলেজে যেতে পারে না কারণ সব সময় বৃষ্টির ফলে বের হওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। যারা অফিস আদালত এবং ব্যবসা করে তারা বাহিরে বের হতে পারেনা। অফিস আদালতে যেতে না পাড়ায় অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। শহরে অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে রাস্তাঘাট ডুবে যায়। অতিরিক্ত পানির ফলে ওয়াইফাই কানেকশন, বিদ্যুৎ কানেকশন, গ্যাস সাপ্লাই ইত্যাদি অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয় কিছু সময়ের জন্য অতিরিক্ত পানির ফলে বন্ধ থাকে এতে সাধারণ মানুষের অনেক ভোগান্তিতে পড়া লাগে।
বর্ষাকালের উপকারিতা
বর্ষাকালের অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ায় চারিদিকের ময়লা ধুয়ে মুঠে পরিষ্কার হয়ে যায়। বর্ষাকালে আমাদের প্রিয় কদম ফুল চারিদিকে অনেক সুন্দর্য বাড়িয়ে তোলে। চারিদিকে বিভিন্ন সুস্বাদু ফলের সমারহ যা অনেক সতেজ এবং তরতাজা থাকে। বর্ষাকালে আমরা বিভিন্ন নতুন নতুন মাছ খেয়ে থাকি যেগুলা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। বিভিন্ন উপকারী মাছ এই সময় বেশি পাওয়া এ সকল মাছ খেলে যাদের শরীরের রক্ত কম এবং অসুস্থ তারা ভেজাল মুক্ত মাছ খেতে পারে যেমন, জিওল মাছ, চ্যাং মাছ, শোল মাছ, গুচি মাছ ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের মাছ বর্ষার সময় পাওয়া যায়।
বর্ষাকালের অপকারিতা
বর্ষাকালের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে তেমন অনেক অপকারিতা রয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার ফলে অনেক জায়গা আছে বৃষ্টির পানিতে ডুবে যায়। সে সকল জায়গায় বৃষ্টির পানি হওয়ার ফলে তাদের ঘর বাড়ে রাস্তাঘাট সব পানিতে ঢুকে যায়। অনেক জায়গায় দেখা যায় মানুষ অনেকে টিনের চালায় বসবাস করে।এবং খাওয়া-দাওয়া অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে। তারা যাতায়াতের জন্য নৌকা ব্যবহার করে তাছাড়া তাদের চলাফেরার জন্য কোন উপায় থাকে না। অনেক এলাকার স্কুল, মাঠঘাট , ঘরবাড়ি , ডুবে যাওয়ার ফলে কল কারখানা স্কুল কলেজ বন্ধ হয়ে যায়।
এতে পড়াশোনার অনেক ক্ষতি হয়। এই বর্ষায় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ চমকানোর কারণে অনেক মানুষ মারা যায় এবং অনেকে অসুস্থ হয়ে পরে। এরকম অবস্থা গাছপালা গুলো ভেঙে পড়ে পশু পাখি এবং অনেক মানুষ মারা যায়। যাদের এইরকম অবস্থা হয় তাদের খাওয়া দাওয়ায় অনেক কষ্ট হয়ে যায়। ঘরে পানি ওঠার ফলে তাদের ঘরের আসবাবপত্র জিনিসপত্র সবকিছু পানিতে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। এর ফলে তাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যায় বর্ষাকালে যেমন উপকারিতা রয়েছে যেমন ক্ষতিও রয়েছে। যারা জীবিকা নির্বাহ করে কৃষিকাজ করে তাদের জন্য জীবিকা নির্বাহ করা কষ্টকর হয়ে পড়ে।
বর্ষাকালের বৈশিষ্ট্য
বর্ষাকালে সারাদিন আকাশ কালো মেঘে ঢেকে থাকে ঢেকে থাকে। মনে হয় এখন যেন বৃষ্টি নামবে। চারিদিকে যেদিকেই তাকায় শুধু পানি আর পানি। বর্ষাকালে কৃষকেরা পানিতে ভিজে ভিজে ফসল ঘরে তোলে। বর্ষাকালে চারিদিকে মাছ ধরার ধুম পড়ে যায়। বর্ষাকালে শাকসবজি সবকিছু দাম বেড়ে যায় কারণ পানির জন্য শাকসবজি চাষাবাদ করা যায় না খুব কম। বাইরে বের হওয়া মানুষের জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের একটু কষ্ট কর হয়ে যাই।
উপসংহার
অপরূপ সৌন্দর্য প্রকৃতি নিয়ে বর্ষা আমাদের মাঝে এসেছে, তার সৌন্দর্যে চারিদিক যেন মুখরিত হয়ে গেছে। যদি আমাদের প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল আমাদের মাঝে না আসতো তাহলে আমাদের দেশটা মরুভূমিতে পরিণত হতো। শুধু বর্ষার কারণেই আমাদের চারিদিকের গাছপালা গুলো সতেজ এবং সুন্দর। তাই আমরা সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি আমাদের প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল আমাদের মাঝে কখন আসবে।
========বর্ষাকালের রচনা সমাপ্তি========
বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয়
মার্চ হতে জুন মাস পর্যন্ত গ্রীষ্মকাল চলে। জুন হতে অক্টোবর পর্যন্ত চলে বর্ষা মৌসুম। এসময় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ - যেমনঃ বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, টর্নেডো, জলোচ্ছাস ইত্যাদি প্রতিবছরই আঘাত হানে ও নিত্য সঙ্গী হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
বর্ষাকাল কোন ঋতুতে হয়?
বর্ষা বা বর্ষাকাল, জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। ঋতুটি আর্দ্র দক্ষিণ-পশ্চিম গ্রীষ্মের বর্ষা দ্বারা প্রাধান্য পায়, যা মে মাসের শেষের দিকে বা জুনের শুরুতে ধীরে ধীরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। অক্টোবরের শুরুতে উত্তর ভারত থেকে মৌসুমি বৃষ্টি কমতে শুরু করে। দক্ষিণ ভারতে সাধারণত বেশি বৃষ্টিপাত হয়।
কোন ঋতুতে সবচেয়ে বেশি বর্ষা হয়?
ক্লাইমেট সেন্ট্রাল পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিমের সংলগ্ন মার্কিন অংশ জুড়ে গত ৫৩ জল বছরে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ধরণগুলি মূল্যায়ন করেছে শীতকালে তাদের বার্ষিক বৃষ্টিপাতের বেশিরভাগ অংশ গ্রহণ করে, যখন সমভূমি, উচ্চ মধ্যপশ্চিম এবং দক্ষিণ-পশ্চিমের অংশগুলি গ্রীষ্মের বৃষ্টিপাতের উপর অনেক বেশি নির্ভর করে।
বর্ষা কী?
বর্ষা, মৌসুমী বায়ুপ্রবাহের অঞ্চলগুলোতে উদযাপিত একটি ঋতু, যখন মৌসুমী বায়ুর প্রভাব সক্রীয় হওয়ায় প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এটি হচ্ছে বাংলা বছরের দ্বিতীয় ঋতু, যেখানে আষাঢ় ও শ্রাবণ এই দুই মাস জুড়ে এই বর্ষাকাল ব্যাপৃত থাকে।
বর্ষাকাল কতদিন থাকে?
বর্ষার মৌলিক তথ্য
আনুষ্ঠানিকভাবে ১৫ জুন থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলে। যাইহোক, উত্তর অ্যারিজোনায়, মৌসুমি আর্দ্রতা সাধারণত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছায় না। বসন্ত জুড়ে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে অনেকগুলি বিভিন্ন কারণ প্রতি বছর ঠিক কখন শুরু হয় তা প্রভাবিত করে।
আরো পড়ুনঃ বাঙ্গালিকে সংকর জাতি বলা হয় কেন
বর্ষা শব্দের অর্থ কি?
বর্ষা শব্দটি আরবি শব্দ মৌসিম থেকে এসেছে। মানে ঋতু। তাই, বর্ষা শব্দটি এক বছরে বাতাসের দিকের ঋতু পরিবর্তনকে বোঝায়।
বর্ষাকালে কি হয়?
আর্দ্র ঋতুতে, বাতাসের গুণমান উন্নত হয়, তাজা পানির গুণমান উন্নত হয় এবং গাছপালা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়, যার ফলে মৌসুমের শেষের দিকে ফসলের ফলন হয়। নদীগুলি তাদের তীর উপচে পড়ে এবং কিছু প্রাণী উচ্চ ভূমিতে ফিরে যায়। মাটির পুষ্টি হ্রাস পায় এবং ক্ষয় বৃদ্ধি পায়।
শেষ কথাঃ বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয়
উপরের আলোতে খুব ভালোভাবে বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয় এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়লে আপনি বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয় এ পোষ্টটি খুব ভালো ভাবে জেনে নিতে পারবেন। তাই সম্পূর্ন পোষ্টটি পড়ুন। এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই, এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ‘বর্ষাকালের রচনা-বর্ষাকাল কোন সময়কে ধরা হয়’ এরকম আরো অনেক নতুন নতুন আর্টিকেল দেখতে চাইলে এই ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ার সুযোগ করে দিন এবং কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
কৃষ্ণ কম্পিউটারস’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url