হাত কাটা পিক আপডেট-Hat Kata Pic Update download

হাত কাটা  পিক  ডাউনলোড

>>আরো পড়ুনঃ মহানবী (স.) কিভাবে কোরবানির মাংস বন্টন করতেন ও কোরবানির দোয়া জেনে নিন 

হাত কাটা  পিক ব্যান্ডেজ করা -হাত ব্যান্ডেজ করা ছবি  

এই ওয়েবসাইটে হাত কাটা পিক এবং রক্তমাখা ব্যান্ডেজ এর অসংখ্য ছবি আপলোড করা হয়েছে। ভুলবশত প্রেমিক অথবা প্রেমিকার সাথে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেমিক অথবা প্রেমিকার রাগ ভাঙ্গানোর জন্য কাটা হাতের ব্যান্ডেজ এর ছবি এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। যেকোনো কারনেই প্রিয়জনের সাথে মনোমালিন্য অথবা অনুরাগ বিরাগের সম্মুখীন হওয়া প্রেমিক এবং প্রেমিকারা অতি সহজেই হাত কাটা পিক এবং ব্যান্ডেজ ছবি দেখিয়ে প্রেমিক বা প্রেমিকার মন আবেগঘন করে তুলতে পারে।

আপনি যদি মনোমালিন্যের পিরিয়ডে অবস্থান করে থাকেন তবে এই পোস্টটি আপনাকে ভীষণ ভাবে সহযোগিতা করতে যাচ্ছে। আমরা এখানে ছেলে এবং মেয়েদের কাটা হাতের ছবি আলাদাভাবে সরবরাহ করেছি যা দেখে গুগোল থেকে আপলোড করা ছবি বলে মনে হবে না।

সুতরাং, আপনি যদি হাত কাটা ছবি বা রক্তমাখা ব্যান্ডেজ এর ছবি ডাউনলোড করে আপনার ভালোবাসার মানুষকে সেন্ড করতে চান, তবে নিচের ছবিগুলো ডাউনলোড করে বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়ায় আপলোড করে ক্ষণিক সময়ের জন্য অন্তত প্রেমিকা  বা প্রেমিকার রাগ কে দূর করতে পারবেন।

হাত কাটা পিক এবং ব্যান্ডেজ এর ছবি ডাউনলোড করার পূর্বে আপনাকে যে জিনিসটি সতর্কভাবে জানতে হবে তা হচ্ছে কোনরূপ এই আপনার প্রিয় জন বা ভালবাসার মানুষ যেন বুঝতে না পারে এই ছবিগুলো আপনি গুগল থেকে ডাউনলোড করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। নইলে কিন্তু হিতে বিপরীত হতে পারে। তবে রাগ নামক পিরিয়ড স্বার্থকে ধূলিসাৎ করার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে এই ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

রক্তমাখা হাত কাটা ব্যান্ডেজ এর ছবি আপনি গুগল থেকে সংগ্রহ করেছেন পরবর্তীতে তা আপনার প্রিয়জনকে জানতে পারলেও তাকে সন্তোষজনকভাবে বুঝিয়ে দেওয়া শ্রেয়। 

প্রেমের জন্য অনেকে নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছে এমন নজির পৃথিবীতে অসংখ্য রয়েছে। কিন্তু তাই বলে নিজের জীবন তো দূরের কথা নিজের হাত কেটে প্রেমিকার কাছে উত্তম সাজাব বোকামির  পরিচয়। কাজেই আপনি প্রেমিক অথবা প্রেমিকার তাৎক্ষণিক রাগ ভাঙ্গানোর জন্য এই উপায়টি অবলম্বন করতে পারেন।

ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি শুধু প্রেমিক অথবা প্রেমিকার রাগ ভাঙ্গানোর কাছে অথবা মনোমালিন্যের দূষিত রক্তে হিমোগ্লোবিন যুক্ত করার প্রয়াসে আপনি এই পদক্ষেপ নিতে পারেন।  গুগলে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ ভিজিটর হাত কাটা পিক খোঁজ করছেন তারা এখান থেকে পছন্দসই নন এইচডি কোয়ালিটির ছবি গুলো ডাউনলোড করে ফেসবুক মেসেঞ্জার ইনস্টাগ্রাম হোয়াটসঅ্যাপ এবং টুইটারে আপলোড করে অন্তরকে সন্তুষ্ট করতে পারেন।

বিপদ যত কঠিন হোক না কেন তার সমাধান করার চেষ্টা বুদ্ধিমানের কাজ। সুতরাং মন খারাপ বা মনোমালিন্য হওয়ার উচ্চ যাই হোক না কেন তাৎক্ষণিকভাবে ছরি বলে এবং সর্বোপরি সম্মুখে পাওয়া যে কোনো পন্থা অবলম্বন করে বৃহৎ স্বার্থকে হাসিল করতে হবে।  দেখা যায় যে, একটু প্রতারণা যদি লাইফে ভাল কিছু দেয় তবে অবশ্যই প্রতারণায় ভালো- তবে তা অবশ্যই ভালোবাসার মানুষের সাথে হতে হবে।

>>আরো পড়ুনঃ পরশ নামের অর্থ কি - পরশ নামের আরবি অর্থ কি ? 

রক্তাক্ত হাত কাটা  পিকচার  

রক্তাক্ত হাত কাটার ছবি ও পিকচার আমরা অনেকেই খোঁজাখুঁজি করি কারণ আমরা অনেকেই রয়েছি যারা কিনা- ছেলেরা অনেক কষ্টে থাকি তাই আমরা হাত কেটে ছবি তুলে ভালোবাসার প্রমাণ দিয়ে থাকি তাই আজকে থেকে আপনাদেরকে আর আপনাদের নিজেদের হাত কেটে ছবি তুলে ভালোবাসার প্রমাণ দিতে হবে না আজকে আমরা আপনাদের জন্য কিছু সুন্দর সুন্দর নতুন স্টাইলিশ অসাধারণ ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আজকের এই আমাদের দেওয়া ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার গুলো দিয়ে আপনারা আপনাদের নিজেদের হাত কাটার ছবি হিসাবে চালিয়ে নিতে পারেন। 

>>আরো পড়ুনঃ হিংসুক মানুষ চেনার উপায়-বিপদে মানুষ চেনার উপায় 

ছেলেদের হাত কাটা  পিক

ছেলেদের হাত কাটার পিক ও ছবি আমরা অনেকেই খোঁজাখুঁজি করি কারণ আমরা অনেকেই রয়েছি যারা কিনা- ছেলেরা অনেক কষ্টে থাকি তাই আমরা হাত কেটে ছবি তুলে ভালোবাসার প্রমাণ দিয়ে থাকি তাই আজকে থেকে আপনাদেরকে আর আপনাদের নিজেদের হাত কেটে ছবি তুলে ভালোবাসার প্রমাণ দিতে হবে না আজকে আমরা আপনাদের জন্য কিছু সুন্দর সুন্দর নতুন স্টাইলিশ অসাধারণ ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আজকের এই আমাদের দেওয়া ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার গুলো দিয়ে আপনারা আপনাদের নিজেদের হাত কাটার ছবি হিসাবে চালিয়ে নিতে পারেন। 

মেয়েদের হাত কাটা পিক

ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি

ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার আমরা অনেকেই খোঁজাখুঁজি করি কারণ আমরা অনেকেই রয়েছি যারা কিনা হাত কাটতে চাই কিন্তু আমরা হাত কাটতে ভয় পাই যারা হাত কেটে ভালোবাসার প্রমাণ দিয়ে ছবি ও পিকচার বানাতে চান তাদের উদ্দেশ্যে বলছি এটা সম্পূর্ণ হারাম একটি কাজ এবং বাজে একটি কাজ এবারের কাছ থেকে বিরত হওয়ার জন্য আপনাদের জন্য আমরা ব্লেড দিয়ে হাত কাটার ছবি ও পিকচার নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাদের আজকে থেকে আর হাত কেটে ছবি ও পিকচার বানানোর দরকার নেই এবং আপনার ভালোবাসার মানুষের কাছে দেওয়ার দরকার নেই আমরা আপনাদের জন্য আজকে যে ব্লেড দিয়ে নতুন হাত কাটার ছবি ও পিকচার গুলো নিয়ে এসেছি আপনারা আপনাদের ভালোবাসার মানুষের কাছে আজকের আমাদের দেওয়া ব্লেড দিয়ে নতুন হাত কাটার ছবি ও পিকচার গুলো পাঠিয়ে দিবেন। 

বড় মানুষের হাত কাটা পিক ও ছবি ডাউনলোড

হাত কাটার পিক ও ছবি আমরা অনেকেই খোঁজাখুঁজি করি কারণ আমরা যখন বড় হয় তখন আমরা আমাদের মনে প্রেম জাগে এবং প্রেম ভালবাসায় লিপ্ত হয় তখন আমাদের প্রেম গুলো অনেক বেড়ে যায় প্রেম বেড়ে যাওয়ার কারণে আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেতে চাই তবে ভালোবাসার মানুষ আমাদের কথা না শোনার কারণে আমরা হাত কাটতে বাধ্য হয় ভালোবাসার প্রমাণ দেওয়ার জন্য তবে হাত কাটা থেকে দূরে থাকুন আজকে আপনাদের জন্য কিছু চমৎকার সুন্দর সুন্দর বড় মানুষের হাত কাটার ছবি ও পিক নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনারা যারা হাত কাটার চিন্তাভাবনা করছেন এবং হাত কেটে ছবি তুলে প্রেমিকাকে দিতে চাচ্ছেন আপনাদের জন্য আজকে থেকে আর হাত কাটতে হবে না আপনাদের জন্য আজকে জন্য কিছু সুন্দর সুন্দর বড় মানুষের হাত কাটা ছবি ও পিকচার নিয়ে এসেছি আজকের এই নতুন হাত কাটার ছবি ও পিকচার গুলি আপনি আপনার বন্ধুদেরকে এবং বান্ধবীকে দিতে পারবেন। 

হাত কাটার উপায় 

হাত কাটার উপায়- আপনি যদি যে কোনো ভারি কাজ করতে লাগেন তাহলে হাত কাটতে পারে। এছাড়া বাসা বাড়ির বঠি/হাইসা দিয়া তই-তরকারি কাটার সময়ও হাত কাটতে পারে। বিশেষ করে, যারা বাহিরে টিন,কাঠ,রাজমিস্ত্রি, রড মিস্ত্রি এদের বেশি আশঙ্কা থাকে হাত কাটার।  নিচে কিছু হাত কাটার উপায়ের ছবি দেওয়া হলোঃ 

আঙ্গুল-হাত কেটে পড়ে গেলে জোড়া লাগাবেন কীভাবে?

জীবনে দুর্ঘটনা কখন আসবে কেউ জানে না। ঘরে বসে থাকি বা বাইরে যাই, রিক্সা, সিএনজি, বাস যাতেই চড়ি না কেন দুর্ঘটনা আমাদের পিছু ছাড়ে না। অনেক সময়ই দেখা যায় সড়ক দুর্ঘটনা, মেশিনে বা ধারালো কিছুর আঘাতে হাত-পায়ের আঙুল বা পুরো হাত-পাই কেটে পড়ে যায়। হসপিটালে নিয়ে আসার পর কাটা জায়গা সেলাই করা সম্ভব হলেও শরীরের হারানো অংশ আর ফিরে পাওয়া যায় না। মূলত আহতকে নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে অনেকটা সময় চলে যায়, কাটা অংশটার কথা মনেই থাকে না। কিন্তু একটু সতর্ক হয়ে কিছু নিয়ম মেনে আঙুল বা কাটা হাত পা হাসপাতালে নিয়ে যায় জোড়া লাগানো সম্ভব। কাটা অংশের কোষ বা টিস্যু বেঁচে থাকলেই সেটা প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়। শরীরের বিচ্ছিন্ন অংশ হাসপাতালে নেওয়ার আগ পর্যন্ত কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে সেই পদ্ধতিটি আজ জানাবো:

১. প্রথমেই কেটে যাওয়া অংশটি খুঁজে বের করুন।  

২. পার্শ্ববর্তী কোনো ওষুধের দোকান থেকে একটা জোড়া গ্লাভস, একটা সাধারণ স্যালাইন এর বোতল আর কিছু গজ ব্যান্ডেজ কিনুন। দুটো পলিথিন জোগাড় করুন আর কিছু বরফ।

৩. প্রথমে গ্লাভস পরে সাধারণ স্যালাইনের প্লাস্টিকের বোতল কেটে শরীরের বিচ্ছিন্ন অংশটুকু ধুয়ে নিন। তারপর গজ ব্যান্ডেজ সাধারণ পানিতে ভিজিয়ে কাটা অংশটা গজ ব্যান্ডেজ দিয়ে জড়িয়ে নিন।

৪. তারপর একে পলিথিনের প্যাকেটে ঢুকান। এবার একটা পলিথিনে পানি নিয়ে তার ভিতর বরফ দিন। বরফ ভর্তি প্যাকেটে এবার কাটা অংশটি রাখা পলিথিন রাখুন।

৫. মনে রাখবেন সরাসরি বরফের ভিতর কাটা অংশ দেবেন না। এসময় প্রয়োজন ঠান্ডা পানির সংস্পর্শ, বরফের নয়।

আর যদি এতকিছুর ব্যবস্থা না করা যায়, তাহলে অন্তত কাটা অংশটুকু ভালো পানি বা বাজারের মিনারেল ওয়াটার দিয়ে ধুয়ে নিন। তারপর একটা ভেজা কাপড় এর টুকরা দিয়ে জড়িয়ে নিন। এবার ঠান্ডা পানির প্যাকেট দিয়ে একে জড়িয়ে নিয়ে চলে পান হাসপাতালে।

এইভাবে একটা কাটা আঙুল ১২ ঘণ্টা আর কাটা হাত ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। একে বলে ‘কোল্ড এসকেমিক টাইম’।

তবে নিয়ে গেলেই যে ডাক্তার আপনার কাটা অংশটুকু জোড়া লাগাতে পারবেন তা কিন্তু নয়। প্রথমে সেই সেন্টারে অর্থোপেডিক মাইক্রোসার্জারী বা প্লাস্টিক সার্জারির ব্যবস্থা থাকতে হবে। এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বার্ন ইউনিট, জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট সহ দেশের বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অঙ্গ জোড়া লাগানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও চিকিৎসকরা আছেন।

অনেকসময় কাটা অংশ জোড়া লাগানোর উপযুক্ত কিনা সেটাও বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। ক্ষেত্রবিশেষে কাটা অংশ এমনভাবে থেঁতলে যায় বা কেটে যায় যা পুনরায় স্থাপনের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে।

মরিচ কাটার পর হাত জ্বালা করলে করণীয়

মরিচ কাটা কিংবা বাটার পর হাত জ্বালা করতে পারে। অনেক সময় এ জ্বালাপোড়া অসহনীয় পর্যায় চলে যায়। যা মাঝেমধ্যে পানি-সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার পরও যেতে চায় না। তবে এই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ কিছু উপায় রয়েছে।

ঠান্ডা দুধ

হাতের জ্বালাভাব কমাতে ঠান্ডা দুধ হাতে লাগান। দুধ না থাকলে দইও লাগাতে পারেন। তাৎক্ষণিক আরাম মিলবে এতে।

আইসকিউব

ভিনেগার, লেবুর রস আর পানি মিশিয়ে আইস কিউব বানিয়ে নিন। এই আইস কিউব হাতে লাগালেও জ্বালাপোড়া কমে যায়। কিংবা বরফের পানিতে হাত ডুবিয়েও রাখতে পারেন কিছুক্ষণ।

বেকিং সোডা

পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়েও তা হাতে লাগাতে পারেন। তাৎক্ষণিক উপকার পাবেন।

পেট্রোলিয়াম জেলি

এক্ষেত্রে পেট্রোলিয়াম জেলি বা অলিভ অয়েলও খুব কার্যকরী। হাতে ম্যাসাজ করে নিন। জ্বলুনি কমে যাবে।

অ্যালকোহল

হাতের জ্বালাপোড়া কমাতে অ্যালকোহল-ও খুবই কার্যকর। অ্যালকোহল দিয়ে হাতে ম্যাসাজ করলে উপহার পাবেন ঝটপট।     

হাত জ্বালার সমস্যা এড়াতে যা করবেনঃ   

মরিচের কারণে হাত জ্বালাপোড়ার সমস্যা এড়াতে চাইলে ছুরি বা বটির বদলে কাঁচি দিয়ে মরিচ কাটুন। আর মরিচ বাটার ক্ষেত্রে হাতে গ্লাভস পরে নিলে হাত জ্বালা করার ভয় থাকবে না।

হাত কাটার বদ অভ্যাস থেকে বাঁচার উপায় 

আমরা অনেকেই আছি- ভালোবাসায় ছ্যাকা খেয়ে যখন তখন আনলিমিটেড হাত কেটে ফেলি। আর এটা বেশি লক্ষনীয় হয় ছেলেদের। ছেলেরা এ কাজ টা বেশি করে থাকে। 

কথায় আছে ‘মানুষ অভ্যাসের দাস’। তবে এই অভ্যাস যদি বাজে রূপ ধারণ করে তবে তা ত্যাগ করাই ভালো। প্রতিদিনের জীবন যাত্রাকে একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় আমরা নানা রকমের অভ্যাসের কাছে বন্দি। অল্প একটু টেনশনেই চায়ের কাপের ঝড় কিংবা দাঁত দিয়ে হাতের নখ কাটা শুরু, অহেতুক নাক খোচানো, ধুমপান ইত্যাদি রকমের বাজে অভ্যাস। তবে যত বড় বাজে অভ্যাসই হোক আপনার পরিবর্তনের ইচ্ছা আর একটু প্রচেষ্টাই পারে এসব থেকে মুক্তি দিতে।

চলুন দেখে নেয়া যাক বাজে অভ্যেস ছাড়ার কিছু কৌশল-

লক্ষ্য নির্ধারণ করুন- অনেক মানুষই নিজেদের পরিবর্তন করতে প্রচন্ড চেষ্টা চালায়, কিন্তু সফল হতে পারে না। এর মূল কারণ হলো লক্ষ্য নির্ধারণের অভাব। নিজের বাজে অভ্যাসগুলোকে পরিবর্তন করতে প্রথমে ভালোভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলুন, সফল আপনি হবেনই।

অভ্যাসকে বুঝুন

অনেক সময় মনের অজান্তেই আমরা অভ্যাসের ঘোড়ার পিঠে চেপে লাগামহীনভাবে দৌঁড়োই। মনের অজান্তেই চিন্তাকে তার ইচ্ছা পূরূণ করতে দেই। বুঝতেও পারি না কখনো বাজে অভ্যাস দ্বরা প্ররোচিত হচ্ছি। তাই সব সময় নিজেকে সজাগ রাখুন। নিজের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণকে বৃদ্ধি করুন।

পরিকল্পনা তৈরি করুন

একবার আপনি নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে পারলে এবং কোন কারণে আপনি বাজে অভ্যাসগুলো বারবার করছেন তা বের করতে পারলে অনেক খানি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। যা আপনার আত্মবিশ্বাসকে বৃদ্ধি করবে।  

ধৈর্যশীল হোন

যে কোনো ধরণের বাজে অভ্যাস ত্যাগ করাটা সময়ের ব্যাপার। তাই সময়ের সাথে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন।

নিজের সাথে কথা বলুন

নিজেকে বুঝান আপনি এটি করতে পারবেন। নিজের আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তুলুন। নিজেকে সর্বদা বুঝান আপনি খুব সহজে বাজে অভ্যাসগুলো ছাড়তে পারবেন। সেই ইচ্ছে ও সামর্থ আপনার রয়েছে।

 

আপনার সফলতার কথা চিন্তা করুন

কল্পনায় আপনার জয়ের কথা চিন্তা করুন। ধরুণ আপনি প্রচুর জাঙ্ক ফুড ভালোবাসেন, কিছুতেই তা ছাড়তে পারছেন না। তবে চিন্তা করুন আপনার রান্নাঘর প্রচুর শাক-সবজি দিয়ে ভরপুর। আর আপনি স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন এবং আপনার তা ভালোও লাগছে। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার এই কল্পনা আপনাকে বাস্তবে সফলতা এনে দিবে। এমনি করেই প্রতিদিন কয়েকবার ভাবুন আপনি সিগারেট খাচ্ছেন না। সিগারেট ছাড়াই খুব সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন।

পারিপাশ্বিকতায় পরিবর্তন আনুন

একটি গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে পারিপাশ্বিকতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উপর প্রচুর প্রভাব ফেলে। তাই কিছুদিন পরপর আপনার আশপাশের পরিবেশে পরিবর্তন আনুন।

সফলতাকে উদযাপন করুন

ছোট ছোট সফলতা বড় কিছুর আগের ধাপ। তাই আপনার ছোট ছোট সফলতাগুলোকে প্রিয় মানুষদের সাথে উদযাপন করুন।

আর এখানে সব থেকে মূল বিষয় হলো আপনাকে হাত কাটার বাজে অভ্যাস থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে একটা মনে মনে সাহসের সাথে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে- ‘আমার সাথে যাই হোক না কেন আমি হাত কাটবো না’ এ কথাটি আপনি ১ সপ্তাহ দৈনিক তিন বার করে বলবেন। দেখবেন আপনার বাজে অভ্যাস গুলো দিন দিন এমনিতে হারিয়ে যাবে। এটি করলে মনে অনেকটাই প্রশান্তি পাবেন ও মন অনেক ফুড়ফুড়ে লাগবে। 

শেষ কথাঃ হাত কাটা  পিক আপডেট-Hat Kata Pic Update download

উপরের আলোতে খুব ভালো ভাবে হাত কাটা  পিক আপডেট-Hat Kata Pic Update download এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আরো বলা হয়েছে- হাতের আঙ্গুল কেটে গেলে কি করবেন, হাত কাটার বদ অভ্যাস থেকে থেকে বাঁচার উপায় সকল কিছুর বিস্তারিত। আশা করি আমার পোষ্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছেন। আর এ পোষ্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করুন এবং কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।