কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের নামের অর্থগুলো জেনে নিবো। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ তম অবতার এবং ১০৮ অবতারে তিনি ১০৮ টি নাম ধারন করে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। আরো জানবো কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত-এ সকল কিছু জানতে হইলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।   


অনেকের মনে প্রশ্ন জমে- কৃষ্ণ নামের অর্থ কি? কেন তিনি কৃষ্ণ নামে জগতে লীলা প্রদর্শন করেছিলেন? শ্রীমতি রাধিকা তার কোন অংশ? রাধিকা শব্দের অর্থ কি? উত্তরঃ---- কৃষ্ণ নামের অর্থ সর্বাকর্ষক। পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বদ্ধজীবের প্রতি করুনা করে, তার সর্বাকর্ষক ও সর্বশ্রেষ্ঠ রূপের প্রতি জীবকে আকৃষ্ট করে, তাদেরকে তার কাছে ফিরিয়ে নিতে তিনি এই কৃষ্ণ নামে জগতে লীলা করেন। শ্রীমতি রাধারাণী শ্রীকৃষ্ণের অন্তরঙ্গা হ্লাদিনীশক্তি বা আনন্দদায়িনী শক্তি। কোনো একসময় শ্রীকৃষ্ণের বাম অঙ্গ হতে প্রকাশিত হওয়ার পরপরই তিনি তার আরাধনা করার জন্য ধাবিত হয়েছিলেন। শ্রীকৃষ্ণের আরাধিকা অর্থে তিনি রাধিকা নামে অভিহিত হন। হরে কৃষ্ণ।    

কৃষ্ণ নামের অর্থ কি-Krishna namer ortho ki ?  

কৃষ্ণ শব্দের বাংলা অর্থ কৃষ্ণ [kṛṣṇa] বি. বিষ্ণুর অবতার; কানাই, শ্যাম।; বিণ. ১. কালো বা নীল (কৃষ্ণবর্ণ, কৃষ্ণতিল); ২. অন্ধকারময় (কৃষ্ণরাত্রি, কৃষ্ণপক্ষ);[সং. √কৃষ্ + ন]।;কৃষ্ণকথা–বি. কৃষ্ণলীলা, কৃষ্ণবিষয়ক কাহিনী।);কৃষ্ণকলি–বি. ফুলবিশেষ বা তার গাছ।;কৃষ্ণকীর্তন–বি. ১. কৃষ্ণবিষয়ক লীলাগান বা কাব্য; ২. বড়ু চণ্ডীদাসরচিত শ্রীকৃষ্ণের লীলাবিষয়ক (সংগীত) কাব্য।;কৃষ্ণদ্বৈপায়ন–বি. ব্যাসদেব।;কৃষ্ণপক্ষ–বি. প্রতিবাদ জানাবার জন্য বা শোকপ্রকাশের জন্য ব্যবহৃত কালো রঙ্গের পতাকা।;কৃষ্ণপ্রাপ্তি–বি. মৃত্যু।;কৃষ্ণবর্ত্মা (-র্ত্মন্)–বি. ১. অগ্নি; ২. রাহু।;কৃষ্ণভক্ত–বি. কৃষ্ণের অনুরাগী।;কৃষ্ণযাত্রা–বি. শ্রীকৃষ্ণের জীবন বা জীবনকাহিনী।;কৃষ্ণসর্প–বি. কালসাপ, কেউটে।;কৃষ্ণসার, কৃষ্ণশার–বি. মৃগবিশেষ।;কৃষ্ণসারথি–বি. কৃষ্ণ যাঁর রথের সারথি অর্থাত্ অর্জুন।;কৃষ্ণসীস–বি. গ্রাফাইট, মৎধঢ়যরঃব.;কৃষ্ণকৃষ্ণা–বি. (স্ত্রী.) ১. দ্রৌপদী; ২. দাক্ষিণাত্যের নদীবিশেষ।;☐ বিণ. (স্ত্রী.) কৃষ্ণবর্ণা।;কৃষ্ণাগুরু–বি. কালাগুরু, কৃষ্ণচন্দন।;কৃষ্ণাজিন–বি. কৃষ্ণসার মৃগের চামড়া।;কৃষ্ণাভ–বিণ. কালো আভাযুক্ত।;কৃষ্ণাষ্টমী–বি. ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষীয় অষ্টমী তিথি অর্থাত্ কৃষ্ণের জন্মতিথি।;[কৃশ্‌নো] (বিশেষ্য) ১ হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর অবতারবিশেষ। ২ শ্যাম; কানাই। ্য (বিশেষণ) ১ কালো; কৃষ্ণবর্ণ; অসিত। ২ নীলবর্ণ। ৩ অন্ধকারময় (কৃষ্ণ রাত্রি)। কৃষ্ণকন্ঠ (বিশেষ্য) হিন্দুদেবতা নীলকন্ঠ শিব (আমি কৃষ্ণ কন্ঠ মণ্হন বিষ পিয়া ব্যথা -বারিধির-(কাজী নজরুল ইসলাম))। কৃষ্ণকলি, কৃষ্ণকেলি (বিশেষ্য) ছোট ফুল বা তার গাছ বিশেষ। কৃষ্ণকায় (বিশেষণ) কৃষ্ণবর্ণ দেহবিশিষ্ট; কালো চেহারা। কৃষ্ণকীর্তন (বিশেষ্য) ১ শ্রীকৃষ্ণের নাম কীর্তন; কৃষ্ণ বিষয়ক গীত। ২ বড়ুচন্ডীদাস রচিত কৃষ্ণের লীলা বিষয়ক কাব্য। 

কৃষ্ণচন্দন (বিশেষ্য) হরিচন্দন; পীতচন্দন। কৃষ্ণচূড়া (বিশেষ্য) লাল ও হলদে রঙের ফুল গাছবিশেষ বা তার ফুল; গুল-মোর। কৃষ্ণচ্ছদ (বিশেষ্য) কালো পোশাক; কৃষ্ণবসন (আমাদের নূতন সভ্যতা শুভ্রবসন ত্যাগ করে কৃষ্ণচ্ছদ অবলম্বন করেছে-প্রথম চৌধুরী)। কৃষ্ণজলদজাল (বিশেষ্য) কালো মেঘসমূহ; কৃষ্ণবর্ণ মেঘমালা (তাতে আবার নিবিড় কৃষ্ণ জলদজালে সমস্ত আকাশটি আচ্ছন্ন -আবুল ফজল)। কৃষ্ণতিথি (বিশেষ্য) কৃষ্ণপক্ষের প্রতিপদ থেকে আমবস্যা পর্য়ন্ত যে কোনো তিথি। কৃষ্ণদ্বৈপায়ন (বিশেষ্য) ব্যাস; পরাশর ও সত্যবতীর পুত্র। কৃষ্ণপক্ষ (বিশেষ্য) চান্দ্রমাসের যে পক্ষে চন্দ্রের ক্ষয় হয়। কৃষ্ণপ্রাপ্তি (বিশেষ্য) মৃত্যুতে হিন্দু দেবতা শ্রীকৃষ্ণকে লাভ; হিন্দুমতে মৃত্যু। কৃষ্ণবর্ণ ( বিশেষ্য) কালো রং। কৃষ্ণবতর্œা (বিশেষ্য) ১ অগ্নি। ২ রাহু। কৃষ্ণযাত্রা (বিশেষ্য) শ্রীকৃষ্ণের জীবনী অবলম্বনে রচিত যাত্রা। কৃষ্ণসর্প (বিশেষ্য) কালোসাপ; কেউটে; কাল কেউটে। কৃষ্ণসার, কৃষ্ণশার (বিশেষ্য) এক প্রকার হরিণ। কৃষ্ণসারথি (বিশেষ্য) অর্জুন; যার রথের সারথি স্বয়ং কৃষ্ণ। কৃষ্ণসীস (বিশেষ্য) ( রসায়ন) কৃষ্ণবর্ণ ধাতুবিশেষ; গ্রাফাইট; মৎধঢ়যরঃব। কৃষ্ণা (বিশেষণ) (স্ত্রীলিঙ্গ) ১ কৃষ্ণাবর্ণা। ২ দ্রৌপদী। ৩ দাক্ষিণাত্যের প্রসিদ্ধ নদীবিশেষ। কৃষ্ণাগুরু (বিশেষ্য) কৃষ্ণচন্দন; কালো অগুরু। কৃষ্ণাজিন (বিশেষ্য) কৃষ্ণসার মৃগের চামড়া। কৃষ্ণাভ (বিশেষণ) কালো আভাযুক্ত; ঈষৎ কৃষ্ণবর্ণ। কৃষ্ণাষ্টমী (বিশেষ্য) ১ ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি; শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি; জন্মাষ্টমী। ২ কৃষ্ণপক্ষীয় অষ্টমী তিথি। {(তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ) √কৃষ্‌+ন(নক্‌)};

কৃষ্ণ   ১. /বিশেষ্য পদ/ বাসুদেব, দেবকীর পুত্র, যদুপতি, কানাই, কেশর, নন্দের আলয়ে যশোদা কর্তৃক পালিত পার্থসারথি, গীতাকর পুরুষোত্তম। ২. /বিশেষণ পদ/ কৃষ্ণবর্ণ, কালো, নীলবর্ণ, অসিত, অন্ধকার।

নটবর শব্দের অর্থ কি?
নটবর শব্দের বাংলা অর্থ নটবর বিণ. লম্পটশ্রেষ্ঠ, মহা লম্পট ব্যক্তি। নট১ ও নট৪,

নটরাজ শব্দের অর্থ কি?
নটরাজ শব্দের বাংলা অর্থ নটরাজ, নটেশ্বর বি. ১ নর্তকশ্রেষ্ঠ ২ নৃত্যরত শিব ৩ শিব। নট১,

নতিমান শব্দের অর্থ কি?
নতিমান শব্দের বাংলা অর্থ নতি১,

নত্তুন শব্দের অর্থ কি?
নত্তুন শব্দের বাংলা অর্থ নতুন, [নোতুন, নোতুন, নোত্‌তুন] (বিশেষণ) ১ নব; নূতন; নবীন। ২ যৌবন (দেখা হইল নারে শ্যাম আমার এই নতুন বয়সের কালে-সৈয়দ মুজতবা আলী)। ৩ পুরনো নয় এমন;

ননান্দা শব্দের অর্থ কি?
ননান্দা শব্দের বাংলা অর্থ ননদ, ননদ [ nanada ] বি. স্বামীর ভগিনী।;[সং. ননন্দৃ]।;ননদখেমি, ননদপুঁটুলি বি. বিবাহের সময় বধূ কর্তৃক ননদকে দেওয়া উপহার।;ননদাই, নন্দাই বি. ননদের স্বামী।;ননদি, ননদিনি বি. (সাধারণত কাব্যে)...

ননাস শব্দের অর্থ কি?
ননাস শব্দের বাংলা অর্থ ননদ, ননদ [ nanada ] বি. স্বামীর ভগিনী।;[সং. ননন্দৃ]।;ননদখেমি, ননদপুঁটুলি বি. বিবাহের সময় বধূ কর্তৃক ননদকে দেওয়া উপহার।;ননদাই, নন্দাই বি. ননদের স্বামী।;ননদি, ননদিনি বি. (সাধারণত কাব্যে)
 
তিরস্কারিণী শব্দের অর্থ কি? 
তিরস্কারিণী শব্দের বাংলা অর্থ তিরস্করণী, তিরস্করিণী, তিরস্কারিণী [tiraskaraṇī, tiraskariṇī, tiraskāriṇī ] বি. ১ অদৃশ্য হওয়ার বিদ্যা ২ পর্দা যবনিকা ৩ (আল.) বাধা।[সং. তিরস্ + করণী, করিণী, কারিণী]। তিরস্করণী,
নন্দাই শব্দের অর্থ কি?
নন্দাই শব্দের বাংলা অর্থ ননদাই, নন্দাই বি. ননদের স্বামী। ননদ,

অর্থ ২ শব্দের অর্থ কি?
অর্থ ২ শব্দের বাংলা অর্থ [অর্‌থো] (বিশেষ্য) শব্দের তাৎপর্য; মানে। অর্থগৌরব (বিশেষ্য) (আলঙ্কারিক) সাহিত্যে ভাবের গুরুত্ব। অর্থগ্রহ (বিশেষ্য) অর্থবোধ। অর্থবাদ (বিশেষ্য) বিশেষ তাৎপর্যমণ্ডিত উক্তি। ২ স্তুতিবাদ। ৩ নিন্দাবাদ। অর্থবিদ, অর্থবিৎ...

-ধর্ষ (-ধর্ষ সাধারণত অন্ শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে ব্যবহৃ হয় শব্দের অর্থ কি?
-ধর্ষ (-ধর্ষ সাধারণত অন্ শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে ব্যবহৃ হয় শব্দের বাংলা অর্থ [ধর্‌শোন্‌, ধর্‌শো] (বিশেষ্য) ১ পীড়ন; অত্যাচার; নির্যাতন (প্রজা-ধর্ষণ)। ২ বলাৎকার; বলপূর্বক গ্রহণ (নারীধর্ষণ)। ৩ দলন; পরাজিতকরণ (দুর্র্ধষ)।     

সব কিছু ভগবানের। ভগবানকে বাদ দিয়ে জগতে কিছু নেই। অতএব আমি যা কিছুই আরাধনা করি তাতেই তো ভগবানের আরাধনা করছি। তাই নয় কি?""

উত্তর : শ্রীল প্রভুপাদ একটি উদাহরণ দিয়ে বলেছিলেন, আমি এই দেহজুড়ে রয়েছি। 
দেহের সবটাই আমি বা আমার। কিন্তু যখন খাবার খেতে হয়, সেটাতো দেহটির মুখের মধ্যে দিয়ে নিতে হয়, মলদ্বার কিংবা অন্য কোন ছিদ্র দিয়ে চলে না। দেহের নয়টি দ্বার রয়েছে —দুটি চোখ, দুটি কান, দুটি নাসারন্ধ্র, একটি মুখগহ্বর, একটি মুত্রনালী, একটি মলদ্বার। এতগুলি রন্ধ্র থাকলেও কেবল মুখরন্ধ্র দিয়েই খাদ্যদ্রব্য চালানো হয়। অন্য কোন রন্ধ্রে খাদ্যদ্রব্য চালনা করা উচিত নয়। তেমনই ভগবান বলেছেন, মাম এবং শরণং ব্রজ। ভগবানের একমাত্র আরাধনা করতে হবে। যার তার আরাধনার কথা বলা হয়নি। যা কিছুরই আরাধনা করা গেলেই সেটি ভগবানেরই আরাধনা হয়ে গেল বলে মনে করাটা মূর্খামি।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন
"চাঁদ আর সূর্যের মধ্যে যেমন কোন তুলনা হয় না 
,,,,ঠিক,, তেমনি তোমার জীবনটাকেও অন্যের সাথে তুলনা করো না।
,,,,, যার যখন সময় আসবে সে তখনই জ্বলে উঠবে।" - 

মনুষ্য জনম পাইয়া রাধাকৃষ্ণ না ভজিয়া, জানিয়া শুনিয়া বিষ খাইনু

চৌরাশি লক্ষ যোনি ভ্রমন করার পর আমরা এই দুর্লভ মনুষ্য জন্ম লাভ করেছি।পরমেশ্বর ভগবান আমাদের এই মনুষ্য শরীর দান করেছেন এই ভব সাগর পার হওয়ার জন্য।তাই, এই মনুষ্য দেহকে একটি নৌকার সাথে তুলনা করা হয়।আমরা এই মনুষ্য দেহ দিয়ে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করে এই দুঃখময় জগৎ থেকে পরম আনন্দময় চিৎ জগতে চলে যেথে পারি।কিন্তু,আমরা এই মনুষ্য জন্মের গুরুত্ব না বুঝে এই দুর্লভ মনুষ্য জন্মকে বিফলে কাঠিয়ে দেই।মিছে মায়ার বশে আমরা পুত্র পরিবার বন্ধু-বান্ধবকেই ভালবাসি।কৃষ্ণকে ভুলে যাই।কিন্তু,অন্তিমে বন্ধু-বান্ধব-পুত্র-পরিবার কেউ আমাদের সঙ্গী হয় না।তাই,যারা প্রকৃতই বুদ্ধিমান তারা মায়া মোহ ত্যাগ করে শ্রীকৃষ্ণকে পরম আশ্রয় মনেকরে তার ভজনা করেন।সেই বুদ্ধিমান ব্যাক্তি শ্রীকৃষ্ণকে ভজনা করার ফলে সে অনন্ত আনন্দ লাভ করেন এবং অন্তিমে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাকে এজগৎ থেকে তার পরমানন্দময় ধামে নিয়ে যান।

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের বংশ পরিচয় ও জন্মবৃত্তান্ত

বহুদিন ধরে এ উপমহাদেশে কৃষ্ণকে অনৈতিহাসিক এক পৌরাণিক চরিত্র বলে প্রতিপন্ন করার সচেতন প্রয়াস ছিল। বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে কৃষ্ণের জন্মতিথি জন্মাষ্টমীকে ছুটি ঘোষণা করে সরকার কৃষ্ণের জন্মের ঐতিহাসিকতা স্বীকার করে নিয়েছেন, এটা কৃষ্ণপ্রেমীদের এক বড় অর্জন।

এজন্যে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারকে ধন্যবাদ দিতেই হয়।

আমরা জানি, দ্বাপরযুগে শ্রীকৃষ্ণ অধর্মের বিপরীতে ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য মথুরার রাজকন্যা দেবকীর অষ্টম গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মথুরা উত্তরভারতের একটি প্রসিদ্ধ স্থান, আজও তার অস্তিত্ব বিদ্যমান। কৃষ্ণ যেদিন জন্ম নিলেন, সেদিন ঘোর ঝড়জল- ভাদ্রমাসের রেবতীনক্ষত্রযুক্ত কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি। এই পবিত্র জন্মক্ষণকে সনাতনধর্মাবলম্বীরা কমপক্ষে সাড়ে তিন হাজার বছর ধরে জন্মাষ্টমী হিসেবে উদ্যাপন করে আসছে। তখন আধুনিক ক্ষণগণনা কিংবা বর্ষপঞ্জি প্রবর্তিত হয়নি, কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞান ভারতীয়দের এতটাই বৃৎপত্তি ছিল যে, তারা নক্ষত্রের অবস্থান বিচার করে অভ্রান্ত ক্ষণগণনা করতে পারতেন। যেমন ধরুন, কৃষ্ণের জন্মক্ষণটির কথা। বলা হচ্ছে, ভাদ্রমাসের রেবতীনক্ষত্রযুক্ত কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি- ভাদ্রমাসে রেবতীনক্ষত্র কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে বছর ঘুরে একবারই আসে, পলমাত্র এদিক-ওদিক হবার যো নেই। সেই হিসেবমত নানা ঐতিহাসিক মাপকাঠি পর্যালোচনা করে বলা হচ্ছে, কৃষ্ণের জন্ম খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সালে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় তিনি সত্তরোর্ধ্ব এক পরিণত প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্ব।

শ্রী কৃষ্ণের বংশ পরিচয়

তাঁর পিতার নাম বসুদেব। সেজন্য তিনি বাসুদেব। কৃষ্ণ যদুবংশে জন্মগ্রহণ করেন। মহাভারতে পুরুরবা ঐতিহাসিক চন্দ্রবংশীয় রাজা। উর্বশীর সংসর্গে তাঁর আয়ু নামে এক পুত্র জন্মে। আয়ুর পুত্র নহুষ। নহুষের পুত্র যযাতি। যযাতির পাঁচপুত্র- জ্যেষ্ঠ যদু, কনিষ্ঠ পুরু। যযাতির জ্যেষ্ঠ চারপুত্র তাঁর আজ্ঞা পালন না করায় তিনি পুরুকে রাজ্যাভিষিক্ত করেন। এই পুরুর বংশে দুষ্মন্ত, ভরত, কুরু এবং অজমীঢ় প্রভৃতি ভূপতিরা জন্মগ্রহণ করেন। দুর্যোধন-যুধিষ্ঠির কৌরবেরা এই পুরুর বংশ, এবং কৃষ্ণ প্রভৃতি যাদবেরা যদুর বংশ। যযাতিপুত্র যদু থেকে মথুরাবাসী যাদবদের উৎপত্তি, পুরাণেতিহাসে এমনই বলা হয়।  
মহাভারত-পরবর্তী হরিবংশের হরিবংশপর্বে যে যদুবংশের কথা বলা হয়েছে, তা যযাতিপুত্র যদুরই বংশকথন। কিন্তু হরিবংশের বিষ্ণুপর্ব অনুসারে ইক্ষ্বাকুবংশীয় হর্যশ্ব ছিলেন অযোধ্যার রাজা। তিনি মধুবনের রাজা মধুর কন্যা মধুমতিকে বিয়ে করে কোনও কারণে মধুবনে বসতি করেন। এই মধুবনই মথুরা। এরই পুত্র যদু। যদুর পুত্র মাধব, মাধবের পুত্র সত্ত্বত, সত্ত্বতের পুত্র ভীম। মধুর পুত্র লবণকে রামের ভাই শত্রুঘ্ন পরাজিত করে তাঁর রাজ্য দখল করে মথুরানগর নির্মাণ করেন। হরিবংশ বলছে, রাঘবেরা মথুরা ত্যাগ করলে ভীম তা পুনরায় অধিকার করেন এবং এই যদুর বংশই মথুরাবাসী যাদবগণ।

আবার মহাভারত-পূর্ববর্তী ঋগ্বেদসংহিতার ১০ম মণ্ডলের ৪৮-৪৯ সূক্তে যযাতি, পুরু. যদু, তুর্বসুর নাম আছে। ১০ম মণ্ডলের ৬২ সূক্তে আবার ১০ ঋকে যদু ও তুর্বা (তুর্বসু) দাসজাতীয় রাজা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ঐ মণ্ডলের ৪৯ সূক্তের ৮ ঋকে ইন্দ্র তুর্বসু ও যদুকে বলবান এবং ৩ ঋকে আর্য বলে চিহ্নিত করেন। এতে বোঝা যায় না, যদু আর্য না অনার্য। আবার প্রথম মণ্ডলের ৩৬ সূক্তের ঋকের ঋষি অগ্নির দ্বারা তুর্বসু, যদু ও উগ্রদেবকে আহ্বান করেছেন। ’ আর্য ঋষি অনার্য রাজাকে দেবতার সম্মান দেবেন, এমন কি সম্ভব? 

যাহোক, এ পর্যন্ত আমরা তিনজন যদুর কথা পেলাম- ১. যযাতিপুত্র; ২. ইক্ষ্বাকুবংশীয় এবং ৩. অনার্য রাজা।

কৃষ্ণ কোন্ যদুর বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তার মীমাংসা করা কঠিন। তবে, তাঁদের যখন মথুরা ছাড়া পাইনি এবং ঐ মথুরা ইক্ষ্বাকুবংশীয়দের নির্মিত, তখন যাদবেরা ইক্ষ্বাকুবংশীয় নন, এমন কথা জোর দিয়ে বলা যায় না।

যে যদুবংশেই কৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করুন না কেন, সেই বংশে মধু, সত্ত্বত, বৃষ্ণি, অন্ধক, কুকুর ও ভোজ প্রভৃতি রাজারা জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই বৃষ্ণি, অন্ধক, কুকুর ও ভোজবংশীয়রা একত্রে মথুরায় বাস করতেন। কৃষ্ণ বৃষ্ণিবংশীয়। কংস ও দেবকী ভোজবংশীয়। কংস ও দেবকীর এক পিতামহ।

কংসের পিতা উগ্রসেন ছিলেন যাদবদের রাজা। তাঁর রাজ্যের নাম মথুরা। কৃষ্ণের পিতা বসুদেব, মা দেবকী। কংস ছিলেন ভীষণ উচ্চাভিলাষী। ইতোমধ্যে তিনি পিতা উগ্রসেনকে সিংহাসনচ্যুত করে নিজেই রাজা হয়েছেন এবং ক্রমে অতিশয় দুরাচারী হয়ে উঠেছেন। তিনি যাদবদের ওপর এমন পীড়ন শুরু করেন যে, অনেকে ভয়ে মথুরা থেকে পালিয়ে অন্য দেশে গিয়ে বসবাস করতে শুরু করেন। বসুদেব তার আরেক পতœী রোহিণীকে যমুনা নদীর অপর তীরে অবস্থিত গোকুলনগরের ঘোষপল্লীতে নন্দ নামে এক গোপ ব্যবসায়ীর গৃহে রেখে এসেছিলেন। তিনি বসুদেবের আত্মীয়। সেখানে রোহিণী এক পুত্রসন্তান প্রসব করেন, সেই পুত্রের নাম বলরাম।

উৎপীড়কমাত্রই কাপুরুষ। কাজেই কংস ভেবেছিলেন, যাদব বংশের যে-কোন পুরুষ সন্তানই তাঁর জন্য বিপদের কারণ। বিবাহের পর প্রীতিবশত বসুদেব ও দেবকীর রথচালনা করলেও কংস আশংকা করেছিলেন, এঁদের গর্ভের সন্তানও তাঁর জন্য একদিন বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে। সে-জন্য তিনি তাঁদের কারাগারে নিক্ষেপ করেন এবং কারাগারে জন্মগ্রহণকারী তাঁদের একের পর এক সন্তানকে কারাগার থেকে নিয়ে হত্যা করেন। এভাবে তাঁদের প্রথম ৬ সন্তানকে কংস হত্যা করলেন। সপ্তম গর্ভের সন্তান গর্ভেই বিনষ্ট হয়েছিল। দেবকীর অষ্টম গর্ভে শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হলেন। সেটি ছিল রোহিণী নক্ষত্রযুক্ত ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথির রাত। সেদিন ঘোর ঝড়জলে দশদিক অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল। বসুদেব কংসের দ্বারা প্রাণসংশয় হতে পারে আশঙ্কা করে সদ্যোজাত পুত্রকে রাতের অন্ধকারেই সেই ঝড়জলের মধ্যে যমুনার অপরপারে নন্দের গৃহে রেখে এলেন। সদ্য সন্তান হারানো যশোদাও তাঁকে পেয়ে পুত্রবোধে লালন-পালন করতে লাগলেন। সেখানে কৃষ্ণ ধীরে ধীরে বড় হতে লাগলেন।

অধুনা কৃষ্ণের জীবনের বিভিন্ন লীলা এবং শ্রীরাধাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে কিন্তু সমালোচনাকালে আমরা ভুলে যাই যে, কৃষ্ণ যখন বৃন্দাবন ছেড়ে মথুরায় যান, তাঁর বয়স দশ পেরিয়েছে। একাদশবর্ষীয় এক নওলকিশোরের পক্ষে কতটুকু লীলা সম্ভব, সচেতন পাঠককে ভেবে দেখতে বলি। যে রাধাকে নিয়ে এত বিতর্ক, যে রাধাকে নিয়ে ভারতবর্ষ বিশেষত বাংলা মাতোয়ারা, সেই রাধার উল্লেখ কিন্তু মহাভারতের কোথাও নেই। অর্থাৎ কৃষ্ণের জীবনের আদিমতম বিশ্বস্ত ইতিহাসে রাধা অনুপস্থিত। এমনকি বিষ্ণুপুরাণ, হরিবংশ বা ভাগবতেও নেই। আছে শুধু ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ আর জয়দেবের কাব্যে। আদিম ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ অবশ্য পাওয়া যায়নি। যেটা পাওয়া গেল, সেটা অপেক্ষাকৃত আধুনিক আর এর রচনাকাল দশম-একাদশ শতাব্দী। এই সময়কালটা বিতর্কিত। আজ সে-বিতর্ক উহ্য থাক।

[বঙ্কিমচন্দ্রের কৃষ্ণচরিত্র-এর আলোকে]   

লেখক: ট্রাস্ট, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।  

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের প্রনাম মন্ত্র 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রণাম মন্ত্র- হে কৃষ্ণ করুণা সিন্ধু দীনবন্ধু জগৎপথে। গোপেশ গোপীকা কান্ত রাধা কান্ত নমহস্তুতে।। নম ব্রহ্মণ্য দেবায় গো ব্রহ্মণ্য হিতায় চ। জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায় গোবিন্দায় বাসুদেবায় নমঃ নমঃ।।      

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ নাম (বাংলায়)  

গুগলে গিয়ে আমরা অনেকে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ নাম (বাংলায়) খুজে থাকি। কিন্তু সঠিক তথ্য অনেক সময় পাওয়া যায় না। তাই আপনাদের জন্য সঠিক ভাবে সত্যতা যাচাই করে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ নাম (বাংলায়) নিচে দেওয়া হলোঃ   
  1. শ্রীনন্দ রাখিল নাম নন্দের নন্দন।১  
  2. যশোদা রাখিল নাম যাদু বাছাধন।।২
  3. উপানন্দ নাম রাখে সুন্দর গোপাল।৩
  4. ব্রজবালক নাম রাখে ঠাকুর রাখাল।।৪
  5. সুবল রাখিল নাম ঠাকুর কানাই।৫
  6. শ্রীদাম রাখিল নাম রাখাল রাজা ভাই।।৬
  7. ননীচোরা নাম রাখে যতেক গোপিনী।৭
  8. কালসোনা নাম রাখে রাধা-বিনোদিনী।।৮
  9. কুজ্বা রাখিল নাম পতিত-পাবন হরি।৯
  10. চন্দ্রাবলী নাম রাখে মোহন বংশীধারী।।১০
  11. অনন্ত রাখিল নাম অন্ত না পাইয়া।১১
  12. কৃষ্ণ নাম রাখেন গর্গ ধ্যানেতে জানিয়া।।১২
  13. কন্বমুনি নাম রাখে দেব চক্রপাণী।১৩
  14. বনমালী নাম রাখে বনের হরিণী।।১৪
  15. গজহস্তী নাম রাখে শ্রীমধুসূদন।১৫
  16. অজামিল নাম রাখে দেব নারায়ন।।১৬
  17. পুরন্দর নাম রাখে দেব শ্রীগোবিন্দ।১৭
  18. দ্রৌপদী রাখিল নাম দেব দীনবন্ধু।।১৮
  19. সুদাম রাখিল নাম দারিদ্র-ভঞ্জন।১৯
  20. ব্রজবাসী নাম রাখে ব্রজের জীবন।।২০
  21. দর্পহারী নাম রাখে অর্জ্জুন সুধীর।২১
  22. পশুপতি নাম রাখে গরুড় মহাবীর।।২২
  23. যুধিষ্ঠির নাম রাখে দেব যদুবর।২৩
  24. বিদুর রাখিল নাম কাঙ্গাল ঈশ্বর।।২৪
  25. বাসুকি রাখিল নাম দেব-সৃষ্টি স্থিতি।২৫
  26. ধ্রুবলোকে নাম রাখে ধ্রুবের সারথি।।২৬
  27. নারদ রাখিল নাম ভক্ত প্রাণধন।২৭
  28. ভীষ্মদেব নাম রাখে লক্ষ্মী-নারায়ণ।।২৮
  29. সত্যভামা নাম রাখে সত্যের সারথি।২৯
  30. জাম্বুবতী নাম রাখে দেব যোদ্ধাপতি।।৩০
  31. বিশ্বামিত্র নাম রাখে সংসারের সার।৩১
  32. অহল্যা রাখিল নাম পাষাণ-উদ্ধার।।৩২
  33. ভৃগুমুনি নাম রাখে জগতের হরি।৩৩
  34. পঞ্চমুখে রাম নাম গান ত্রিপুরারি।।৩৪
  35. কুঞ্জকেশী নাম রাখে বলী সদাচারী।৩৫
  36. প্রহ্লাদ রাখিল নাম নৃসিংহ-মুরারী।।৩৬
  37. বশিষ্ঠ রাখিল নাম মুনি-মনোহর।৩৭
  38. বিশ্বাবসু নাম রাখে নব জলধর।।৩৮
  39. সম্বর্ত্তক নাম রাখে গোবর্দ্ধনধারী।৩৯
  40. প্রাণপতি নাম রাখে যত ব্রজনারী।।৪০
  41. অদিতি রাখিল নাম আরতি-সুদন।৪১
  42. গদাধর নাম রাখে যমল-অর্জুন।।৪২
  43. মহাযোদ্ধা নাম রাখি ভীম মহাবল।৪৩
  44. দয়ানিধি নাম রাখে দরিদ্র সকল।।৪৪
  45. বৃন্দাবন-চন্দ্র নাম রাখে বিন্দুদূতি।৪৫
  46. বিরজা রাখিল নাম যমুনার পতি।।৪৬
  47. বাণী পতি নাম রাখে গুরু বৃহস্পতি।৪৭
  48. লক্ষ্মীপতি নাম রাখে সুমন্ত্র সারথি।।৪৮
  49. সন্দীপনি নাম রাখে দেব অন্তর্যামী।৪৯
  50. পরাশর নাম রাখে ত্রিলোকের স্বাম।।৫০
  51. পদ্মযোনী নাম রাখে অনাদির আদি।৫১
  52. নট-নারায়ন নাম রাখিল সম্বাদি।।৫২
  53. হরেকৃষ্ণ নাম রাখে প্রিয় বলরাম।৫৩
  54. ললিতা রাখিল নাম বাদল-শ্যাম।।৫৪
  55. বিশাখা রাখিল নাম অনঙ্গমোহন।৫৫
  56. সুচিত্রা রাখিল নাম শ্রীবংশীবদন।।৫৬
  57. আয়ন রাখিল নাম ক্রোধ-নিবারণ।৫৭
  58. চন্ডকেশী নাম রাখে কৃতান্ত-শাসন।।৫৮
  59. জ্যোতিষ্ক রাখিল নাম নীলকান্তমণি।৫৯
  60. গোপীকান্ত নাম রাখে সুদাম ঘরণী।।৬০
  61. ভক্তগণ নাম রাখে দেব জগন্নাথ।৬১
  62. দুর্বাসা নাম রাখে অনাথের নাথ।।৬২
  63. রাসেশ্বর নাম রাখে যতেক মালিনী।৬৩
  64. সর্বযজ্ঞেশ্বর নাম রাখেন শিবানী।।৬৪
  65. উদ্ধব রাখিল নাম মিত্র-হিতকারী।৬৫
  66. অক্রুর রাখিল নাম ভব-ভয়হারী।।৬৬
  67. গুঞ্জমালী নাম রাখে নীল-পীতবাস।৬৭
  68. সর্ববেত্তা নাম রাখে দ্বৈপায়ণ ব্যাস।।৬৮
  69. অষ্টসখী নাম রাখে ব্রজের ঈশ্বর।৬৯
  70. সুরলোকে নাম রাখে অখিলের সার।।৭০
  71. বৃষভানু নাম রাখে পরম ঈশ্বর।৭১
  72. স্বর্গবাসী নাম রাখে সর্ব পরাৎপর।।৭২
  73. পুলোমা রাখেন নাম অনাথের সখা।৭৩
  74. রসসিন্ধু নাম রাখে সখী চিত্রলেখা।।৭৪
  75. চিত্ররথ নাম রাখে অরাতি দমন।৭৫
  76. পুলস্ত্য রাখিল নাম নয়ন-রঞ্জন।।৭৬
  77. কশ্যপ রাখেন নাম রাস-রাসেশ্বর।৭৭
  78. ভাণ্ডারীক নাম রাখে পূর্ণ শশধর।।৭৮
  79. সুমালী রাখিল নাম পুরুষ প্রধান।৭৯
  80. পুরঞ্জন নাম রাখে ভক্তগণ প্রাণ।।৮০
  81. রজকিনী নাম রাখে নন্দের দুলাল।৮১
  82. আহ্লাদিনী নাম রাখে ব্রজের গোপাল।।৮২
  83. দেবকী রাখিল নাম নয়নের মণি।৮৩
  84. জ্যোতির্ম্ময় নাম রাখে যাজ্ঞবল্ক্য মুনি।।৮৪
  85. অত্রিমুনি নাম রাখে কোটি চন্দ্রেশ্বর।৮৫
  86. গৌতম রাখিল নাম দেব বিশ্বম্ভর।।৮৬
  87. মরীচি রাখিল নাম অচিন্ত্য-অচ্যুত।৮৭
  88. জ্ঞানাতীত নাম রাখে শৌনকাদিসুখ।।৮৮
  89. রুদ্রগণ নাম রাখে দেব মহাকাল।৮৯
  90. সুরগণ নাম রাখে ঠাকুর দয়াল।।৯০
  91. সিদ্ধগণ নাম রাখে পুতনা-নাশন।৯১
  92. সিদ্ধার্থ রাখিল নাম কপিল তপোধন।।৯২
  93. ভাদুরি রাখিল নাম অগতির গতি।৯৩
  94. মৎস্যগন্ধা নাম রাখে ত্রিলোকের পতি।।৯৪
  95. শুক্রাচার্য্য নাম রাখে অখিল বান্ধব।৯৫
  96. বিষ্ণুলোকে নাম রাখে দেব শ্রীমাধব।।৯৬
  97. যদুগণ নাম রাখে যদুকুলপতি।৯৭
  98. অশ্বিনীকুমার নাম রাখে সৃষ্টি-স্থিতি।।৯৮
  99. অর্য্যমা রাখিল নাম কাল-নিবারণ।৯৯
  100. সত্যবতী নাম রাখে অজ্ঞান-নাশন।।১০০
  101. পদ্মাক্ষ রাখিল নাম ভ্রমরী-ভ্রমর।১০১
  102. ত্রিভঙ্গ রাখিল নাম যত সহচর।।১০২
  103. বংকচন্দ্র নাম রাখে শ্রীরূপমঞ্জরী।১০৩
  104. মাধুরা রাখিল নাম গোপী-মনোহারী।।১০৪
  105. মঞ্জুমালী নাম রাখে অভীষ্টপুরণ।১০৫
  106. কুটিলা রাখিল নাম মদনমোহন।।১০৬
  107. মঞ্জরী রাখিল নাম কর্ম্মব্রহ্ম-নাশ।১০৭
  108. ব্রজব নাম রাখে পূর্ণ অভিলাস।।১০৮

কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-Krishna namer ortho ki ? 

গুগলে গিয়ে আমরা অনেকে কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-Krishna namer ortho ki খুজে থাকি। কিন্তু সঠিক তথ্য অনেক সময় পাওয়া যায় না। তাই আপনাদের জন্য সঠিক ভাবে সত্যতা যাচাই করে কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-Krishna namer ortho ki এ বিষয়ে আলোচনা করবো। 

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে কৃষ্ণা নামের অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের ইসলামিক অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের আরবি অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের অর্থ কি বাংলা,  কৃষ্ণা নামের মেয়েরা কেমন হয় এসব জানতে চাইছেন। তাই বাংলা নামের অর্থ তে আজ আমরা আপনাদের কৃষ্ণা নামের অর্থ ও অন্যান্য অজানা অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে জানবো।
কৃষ্ণা নামের অর্থ কি’ জানতে চাওয়াটা বেশ স্বাভাবিক। কৃষ্ণা নামটি নিঃসন্দেহে লাস্যময়ী। কৃষ্ণা নামটি আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটি আধুনিক ও উচ্চারণে আভিজাত্যের লক্ষণ বিদ্যমান। তবে কৃষ্ণা নামটি আপনার আপনজনের সন্তানের জন্য রাখার আগে অবশ্যই ইসলামিক / আরবি অর্থ জেনে নেয়া জরুরী। কৃষ্ণা নামের অর্থ সংক্রান্ত এই লিখাটি পড়লে আপনি আর যা যা জানতে পারবেন; কৃষ্ণা নামের অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের ইসলামিক অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের মেয়েরা কেমন হয়, কৃষ্ণা নামের আরবি অর্থ কি, কৃষ্ণা নামের অর্থ কি বাংলা।


কৃষ্ণা নামের অর্থনীলমণি, শ্যামল। এছাড়াও কৃষ্ণা নামের অন্য একটি প্রতিশব্দ হলো প্রেমময়, রঙ্গিন, কাজলু। তবে কৃষ্ণা নামের আরবি অর্থ অবশ্য ভিন্ন।

কৃষ্ণা নামের ইসলামিক অর্থ কি

কৃষ্ণা নামের ইসলামিক অর্থনীলমণি, শ্যামল। কোনো কোনো ইসলামিক বইএ কৃষ্ণা নামটি পাওয়া যেতেই পারে। এ বিষয়ে ভবিষ্যতে তথ্য পেলে সংযুক্ত করা হবে।

কৃষ্ণা নামের বাংলা অর্থ কি

কৃষ্ণা নামের বাংলা অর্থ হলোনীলমণি, শ্যামল। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরবি ভাষায় কৃষ্ণা নামের অর্থ হিসেবে প্রেমময়, রঙ্গিন, কাজলু – হিসেবেও বোঝানো হয়েছে।

কৃষ্ণা নামের সঠিক ইংরেজি বানান

কৃষ্ণা নামের সঠিক ইংরেজি বানান হলো Krishna.  

কৃষ্ণা নামের খ্যাতিমান ব্যক্তি ও বিষয়

কৃষ্ণা নামের বেশ অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি আছে, যাদের অধিকাংশই সুন্দরী মডেল ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। শীঘ্রই আপনাদের সমর্থন পেলে আমাদের ডেটাবেজে কৃষ্ণা নামের যত বিখ্যাত মেয়ে আছে তাদের তালিকা ও বিস্তারিত বিবরনী প্রকাশ করবো।

কৃষ্ণা নামের মেয়েরা কেমন হয়

কৃষ্ণা নামের মেয়েরা অনেক লজ্জাবতী হয়, পাশাপাশি তারা কাজের বেলায় বেশ মনযোগী হয়ে থাকে। কৃষ্ণা নামের মেয়েদের কোনো প্রমিস দিলেন কিন্তু সেটা তারা ভাঙবে এটা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। কৃষ্ণা নামের মেয়েরা অনেক ভাগ্যবতী হয়, যদিও তাদের জীবনে অনেক খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়, তবে একসময় তাদের ধৈর্যের ফল পায়ই। এমনকি এই সাইটের এডমিনও সবসময় কৃষ্ণা নামের মেয়ের জামাই হবার স্বপ্ন দেখে।

কৃষ্ণা কোন লিঙ্গের নাম?

কৃষ্ণা মেয়েদের নাম, সাধারণত ছেলেদের জন্য এ নামটি তেমন রাখা হয়না।

কৃষ্ণা দিয়ে কিছু নাম
কৃষ্ণা নামটি বেশ জনপ্রিয়, তবে কৃষ্ণা দিয়ে পূর্ণ নামের কিছু সাজেশন সবসময়ই খুঁজে থাকেন অনেকে। তাই কৃষ্ণা দিয়ে কিছু নাম আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো;

  1. কৃষ্ণা আফরিনা খান
  2. কৃষ্ণা রহমান
  3. কৃষ্ণা আফরিন কনা
  4. কৃষ্ণা সুহানি
  5. কৃষ্ণা জাহান
  6. কৃষ্ণা ইসলাম মিম
  7. কৃষ্ণাতুল কুবরা ওইশি
  8. কৃষ্ণা চৌধুরী
  9. কৃষ্ণা আক্তার
  10. কৃষ্ণা নওসিন
  11. কৃষ্ণা মির্জা
  12. কৃষ্ণা ফিরদাউস
  13. কৃষ্ণা আক্তার সুইটি
  14. কৃষ্ণা আক্তার ইতি
  15. কৃষ্ণা ইসলাম সুমি
  16. সায়মা কৃষ্ণা
  17. কৃষ্ণা আহমেদ
  18. কৃষ্ণা আমিন
  19. কৃষ্ণা আকতারি বেগম
  20. কৃষ্ণা তাহমিনা ইসলাম
  21. কৃষ্ণা কামরুন জাহান
  22. কৃষ্ণা আফরিনা চৌধুরী
  23. কৃষ্ণা বেগমিন হাসান
  24. কৃষ্ণা তাসনিম রহিমিন
  25. কৃষ্ণা আকতারি জামান
  26. কৃষ্ণা হাদিয়া খাতুন
  27. কৃষ্ণা তাহমিনা রশিদ
  28. কৃষ্ণা আফরিনা চৌধুরী
  29. কৃষ্ণা ফারবিন
  30. কৃষ্ণা ইসলাম নদী
  31. কৃষ্ণা তাবাসসুম মিম
  32. কৃষ্ণা বিনতে তাহীয়া
  33. কৃষ্ণা বিনতে তাবাসসুম
  34. লিয়ানা আফরিন কৃষ্ণা
  35. কৃষ্ণা জান্নাত
  36. কৃষ্ণা নূর
  37. কৃষ্ণা হক
  38. কৃষ্ণা ইসলাম
  39. কৃষ্ণা খাতুন
  40. সীমথীয়া ইসলাম কৃষ্ণা
  41. কৃষ্ণা জেরিন নিশি
  42. তাহমিনা চৌধুরী কৃষ্ণা
  43. কৃষ্ণা আলতাফ
  44. কৃষ্ণা জান্নাত
  45. কৃষ্ণা সুলতানা
  46. কৃষ্ণা তালুকদার
  47. কৃষ্ণা অথৈ
  48. কৃষ্ণা সিদ্দিক
  49. কৃষ্ণা মন্ডল
  50. কৃষ্ণা সাভা
  51. কৃষ্ণা তাসপিয়া
  52. কৃষ্ণা চৌধুরী জুঁই
  53. কৃষ্ণা চৌধুরী তিশিতা
  54. কৃষ্ণা বাহাদুর 
  55. কৃষ্ণা ইসলাম চৌধুরী 

রাধিকা নামের অর্থ কি-Radhika namer ortho ki

নাম                                       -           অর্থ
রাধা, রাধে, রাধিকা               -           কৃষ্ণের সর্বশ্রেষ্ঠ উপাসিকা/আরাধিকা।
শ্রী, শ্রীজি, শ্রীজি               -           তেজ, জাঁকজমক ও সম্পদের দেবী; লক্ষ্মী
মাধবী                               -            মাধবের স্ত্রীলিঙ্গ প্রতিরূপ
কেশবী                               -           কেশবের প্রিয়া

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে রাধিকা নামের অর্থ কি, রাধিকা নামের ইসলামিক অর্থ কি, রাধিকা নামের আরবি অর্থ কি, রাধিকা নামের অর্থ কি বাংলা,  রাধিকা নামের মেয়েরা কেমন হয় এসব জানতে চাইছেন। তাই বাংলা নামের অর্থ তে আজ আমরা আপনাদের রাধিকা নামের অর্থ ও অন্যান্য অজানা অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে জানবো।
রাধিকা নামের অর্থ কি’ জানতে চাওয়াটা বেশ স্বাভাবিক। রাধিকা নামটি নিঃসন্দেহে লাস্যময়ী। রাধিকা নামটি আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটি ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যপূর্ন, আধুনিক ও উচ্চারণে আভিজাত্যের লক্ষণ বিদ্যমান। তবে রাধিকা নামটি আপনার আপনজনের সন্তানের জন্য রাখার আগে অবশ্যই ধর্মীয় অর্থটি জেনে নেয়া জরুরী। রাধিকা নামের অর্থ সংক্রান্ত এই লিখাটি পড়লে আপনি আর যা যা জানতে পারবেন; রাধিকা নামের অর্থ কি, রাধিকা নামের বাংলা অর্থ কি, রাধিকা নামের মেয়েরা কেমন হয়, রাধিকা নামের আধুনিক অর্থ কি, রাধিকা নামের অর্থ কি বাংলা।

রাধিকা নামের অর্থ কি (Radhika namer ortho ki)  
রাধিকা নামের অর্থ সূর্যের আলো। এছাড়াও রাধিকা নামের অন্য একটি প্রতিশব্দ হলো প্রেমময়; অনুগ্রহের রূপ; আদরের চাঁদ। তবে রাধিকা নামের ধর্মীয় অর্থ অবশ্য ভিন্ন।

রাধিকা নামের ধর্মীয় অর্থ কি
রাধিকা একটি হিন্দু নাম। রাধিকা নামের হিন্দুয়ানী অর্থ সূর্যের আলো। মহাভারত ও অন্যান্য হিন্দুয়ানী বইএ এই রাধিকা নামটি পাওয়া যেতেই পারে। এ বিষয়ে ভবিষ্যতে তথ্য পেলে সংযুক্ত করা হবে।

রাধিকা নামের বাংলা অর্থ কি
রাধিকা নামের বাংলা অর্থ হলো সূর্যের আলো। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরবি ভাষায় রাধিকা নামের অর্থ হিসেবে প্রেমময়; অনুগ্রহের রূপ; আদরের চাঁদ – হিসেবেও বোঝানো হয়েছে।

রাধিকা নামের সঠিক ইংরেজি বানান
রাধিকা নামের সঠিক ইংরেজি বানান হলো Radhika. 

রাধিকা নামের খ্যাতিমান ব্যক্তি ও বিষয়
রাধিকা নামের বেশ অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি আছে, যাদের অধিকাংশই সুন্দরী মডেল ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। শীঘ্রই আপনাদের সমর্থন পেলে আমাদের ডেটাবেজে রাধিকা নামের যত বিখ্যাত মেয়ে আছে তাদের তালিকা ও বিস্তারিত বিবরনী প্রকাশ করবো।

রাধিকা নামের মেয়েরা কেমন হয়
রাধিকা নামের মেয়েরা অনেক লজ্জাবতী হয়, পাশাপাশি তারা কাজের বেলায় বেশ মনযোগী হয়ে থাকে। রাধিকা নামের মেয়েদের কোনো প্রমিস দিলেন কিন্তু সেটা তারা ভাঙবে এটা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। রাধিকা নামের মেয়েরা অনেক ভাগ্যবতী হয়, যদিও তাদের জীবনে অনেক খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়, তবে একসময় তাদের ধৈর্যের ফল পায়ই। এমনকি এই সাইটের এডমিনও সবসময় রাধিকা নামের মেয়ের জামাই হবার স্বপ্ন দেখে।

রাধিকা কোন লিঙ্গের নাম?
রাধিকা মেয়েদের নাম, সাধারণত ছেলেদের জন্য এ নামটি তেমন রাখা হয়না।

রাধিকা দিয়ে কিছু নাম
রাধিকা নামটি বেশ জনপ্রিয়, তবে রাধিকা দিয়ে পূর্ণ নামের কিছু সাজেশন সবসময়ই খুঁজে থাকেন অনেকে। তাই রাধিকা দিয়ে কিছু নাম আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো:  
  1. Radhika Das (রাধিকা দাস)
  2. Radhika Sen (রাধিকা সেন)
  3. Radhika Bose (রাধিকা বসু)
  4. Radhika Ghosh (রাধিকা ঘোষ)
  5. Radhika Dasgupta (রাধিকা দাশগুপ্ত)
  6. Radhika Dutta (রাধিকা দত্ত)
  7. Radhika Chatterjee (রাধিকা চট্টোপাধ্যায়)
  8. Radhika Banerjee (রাধিকা ব্যানার্জী)
  9. Radhika Sarkar (রাধিকা সরকার)
  10. Radhika Roy (রাধিকা রায়)
  11. Radhika Mukherjee (রাধিকা মুখার্জী)
  12. Radhika Basu (রাধিকা বসু)
  13. Radhika Sharma (রাধিকা শর্মা)
  14. Radhika Das Gupta (রাধিকা দাশ গুপ্ত)
  15. Radhika Choudhury (রাধিকা চৌধুরী)
  16. Radhika Sengupta (রাধিকা সেনগুপ্ত)
  17. Radhika Dasgupta (রাধিকা দাশগুপ্ত)
  18. Radhika Bannerjee Sen (রাধিকা ব্যানার্জী সেন)
  19. Radhika Dutta Roy (রাধিকা দত্ত রায়)
  20. Radhika Chakraborty (রাধিকা চক্রবর্তী)

শেষ কথাঃ কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত 

উপরের আলোতে কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত এ সম্পর্কে খুব নিখুত ভাবে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ন পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে বিস্তারিত জানা অজানা অনেক তথ্য এ পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আশা করি আমার পোষ্টের মাধ্যমে কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই, এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। কৃষ্ণ ও কৃষ্ণা নামের অর্থ কি-রাধিকা নামের অর্থ কি বিস্তারিত এরকম আরো অনেক নতুন নতুন আর্টিকেল দেখতে চাইলে এই ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ার সুযোগ করে দিন। সবাইকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই।    

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কৃষ্ণ কম্পিউটারস’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url