মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ?
প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি- মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ? অনেক লোক আছেন যারা জানেন না যে, মিস কেস কি ? আর কিভাবে এই মিস কেস করতে হয়। আবার অনেকে আছেন যারা তাদের দলিল মোতাবেক বা ওয়ারিশ সূত্রে ভূমি অফিসে খারিজ/নামজারি করতে দিয়েছেন কিন্তু সে নামজারি/খারিজ কেসটি সম্পূর্ন সঠিক ভাবে নথি না করার কারণে অনেক সময় বাতিল বলে গণ্য হয়।
আজকের এই পোষ্টে খুব নিখুঁত ভাবে মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ? এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তো চলুন জেনে নিই- মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ?
মিস কেস কি?
মিছ (বিবিধ) মামলা কি? – কোন কারণে কোন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি কোন মিউটেশান বাতিল বা সংশোধন চেয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নিকট জমিদারী অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন-১৯৫০ এর ১৫০ ধারার অধীনে রিভিউ আবেদন করতে পারেন। এ ধরনের আবেদন প্রাপ্তির পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) একটি মিসকেস চালু করে বিষয়টি সম্পর্কে সরেজমিনে তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহন করবেন। পরবর্তীতে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে শুনানী গ্রহণ করে যথাযথ আদেশ প্রদান করবেন।
সহকারী কমিশনার(ভূমি) এর আদেশে সংক্ষুব্ধ পক্ষ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) আদালতে আপীল দায়ের করতে পারেন। তবে রিভিউ এর আবেদন প্রত্যাখ্যান করে বা পূর্ববর্তী আদেশ/মিউটেশান বহাল রেখে আদেশ দেওয়া হলে উক্ত রিভিউ আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবে না। সেক্ষেত্রে সংক্ষুব্ধ পক্ষ সরাসরি মূল মিউটেশানের বিরুদ্ধে আপীল দায়ের করতে পারেন।
বিএস খতিয়ানে কোনরূপ করণিক ভুল থাকলে বিবিধ মামলা দায়েরের মাধ্যমে করণিক ভুল সংশোধন করা যায়। কোন ব্যক্তি কোন জমির মালিকানা লাভ করলে প্রার্থিত জমিতে পূর্বে অপর কোন ব্যক্তি নামজারি করিয়ে থাকলে এবং এই কারণে জমির স্বল্পতা পরিলক্ষিত হলে প্রথমে উক্ত নামজারি খতিয়ান বাতিল বা সংশোধন এবং তারপর নিজ নামে নামজারিকরণের উদ্দেশ্যে প্রথমে বিবিধ মামলা দায়ের করতে হয়।
মিস কেস মামলা করার নিয়ম
- একটি সাদা কাগজে আপনার জমির এলাকার নিকটস্থ সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর কি ধরণের প্রতিকার পেতে আগ্রহী তা বিস্তারিতভাবে লিখতে হবে।
- এছাড়া বিবাদীর নাম, বিবাদীর নামে কোন খতিয়ান সৃজিত হয়ে থাকলে তার বিবরণ এবং নিজের স্বত্ব কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার বিবরণ থাকতে হবে।
- নামজারি আবেদনের মতো ২০/- (বিশ) টাকা কোর্ট ফি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনে উল্লিখিত যুক্তির স্বপক্ষে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
কেন মিসকেস মামলা করা হয় এবং কিভাবে তা নিষ্পত্তি হয় সেটি জানা জরুরি / মিছকেসের মালা নিজে লিখিত আবেদনের মাধ্যমে দায়ের করতে হয়।
মিছ্ একটি বিবিধ মামলা হতে পারে এবং এটি বিভিন্ন ধরণের মামলার মধ্যে থাকতে পারে। এই মামলাগুলো বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন আপত্তিজনক আচরণ, আইনের লঙ্ঘন, অসম্মতি, ব্যক্তিগত ঝগড়া ইত্যাদি। এই মামলাগুলো আধুনিক বিচারপতি ও আইনগত বিষয়বস্তুগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। এগুলো মূলত ব্যক্তিগত মামলার মতো দেখতে হয়, কিন্তু কোনও ব্যক্তির সম্পর্কে না হলেও এই মামলাগুলি দায়ের করা যেতে পারে। মিছ্ মামলা অনেক সময় বিভিন্ন ধরণের আইনগুলি ব্যবহৃত হয়, যেমন জব্দকরণ আইন, জমা আইন, আইনশৃঙ্খলা, আইনসমূহ, দণ্ড আইন ইত্যাদি। এই মামলাগুলি ন্যায্যতা বিচারের সামনে উঠানো হয় এবং তার উপর আধারিত নির্ণয় গ্রহণ করা হয়।
মিউটেশন-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ?
- কোন কারণে কোন নামজারি আবেদন বাতিল করা হলে, সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি সহকারী কমিশনার(ভূমি) এর নিকট জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন-১৯৫০ এর ১৫০ ধারার অধীনে তার মিউটেশান আবেদন রিভিউ চেয়ে আবেদন করতে পারেন।
- রিভিউ আবেদন করা হলে তার পূর্বের ন্যায় মিসকেস চালু করে, আবেদনকারীর বক্তব্য গ্রহণ, কাগজপত্র নতুন করে পর্যালোচনা, প্রয়োজনে নতুন কাগজপত্র বিম্লেষণ করে সহকারী কমিশনার(ভূমি) আদেশ প্রদান করবেন।
- আবার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবরে উক্ত মিউটেশান আবেদন বাতিলের বিরুদ্ধে সরাসরি আপীল দায়ের করতে পারবেন।
এছাড়াও কিছু উল্লেখযোগ্য কারণেও মিউটেশন-নামজারি/খারিজ বাতিল হয়। যেমন- আপনি যদি নামজারি/খারিজের অনলাইন আবেদন করার সময় ভূল করেন, দলিল মোতাবেক জমির মিল না পাওয়া গেলে, ওয়ারিশ সূত্রে সম্পত্তি কিন্তু ওয়ারিশ আছে প্রায় ১০/১১ জন - বন্টননামা দলিল না করেই যদি আপনি খারিজে দেন তাহলে খারিজটি বাতিল সম্ভাবনা অনেকটাই থাকে এবং নামজারি/খারিজের নথিপত্র সিরিয়াল মোতাবেক না সাজালে। তাই আপনার নামজারি/খারিজ যদি বাতিল না করতে চান- তাহলে একজন অভিজ্ঞ জানাশুনা েলোকের মাধ্যমে বা ভূমি অফিসের কর্মকর্তার সাহায্যে সঠিক ভাবে অনলাইন আবেদন করুন এবং আবেদনের নথি সিরিয়াল মোতাবেক সাজিয়ে সেলাই করে (বেশি কাগজ হলে)/পিন আপ করে ভূমি অফিসে দাখিল করুন। তাহলে আপনার নামজারি/খারিজ কেসটি বাতিল হওয়ার হাত থেকে অনেকটাই বেঁচে যাবে।
নিচে নামজারি/খারিজের নথি সাজানোর স্যাম্পল দেওয়া হলোঃ
১. অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের (৭০ টাকা) পেমেন্টের রিসিপ্ট
২. অনলাইন আবেদন কপি
৩. জাতীয় পরিচয় পত্রের স্পষ্ট ফটোকপি
৪. ওয়ারিশ সূত্রে খারিজ হলে ওয়ারিশান সার্টিফিকেট
৫. ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রশিদ (হাল)
৬. আর.এস খতিয়ান/প্রস্তাবিত খতিয়ানের ফটোকপি
৭. আপনার যে দলিলটি খারিজ হবে সেটার ফটোকপি
৮. পিট/বায়া দলিল যদি থাকে তাহলে সেটার ফটোকপি
৯. সম্পত্তির ওপর মামলা থাকলে রায়ের কপি।
নামজারি আবেদন বাতিল বা প্রত্যাখ্যান হলে কী করবেন ?
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, নামজারী আবেদন করা হলে কাগজপত্র বা মালিকানা সংক্রান্ত বিভিন্ন ঝামেলার কারনে আবেদন প্রত্যাখ্যান হতে পারে। নামজারী আবেদন বাতিল বা প্রত্যাখান হলে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) এর আদেশের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবরে আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে মিস আপিল দায়ের করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে জমির খাজনা দেওয়ার নিয়ম
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) এর আদেশের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) বরাবর আপিল করার সুযোগ আছে কাছে এবং তা করতে হয় আদেশের ৬০ দিনের মধ্যে। অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে ভূমি আপিল বোর্ডে আদেশের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে আপিল করা যায়। ভূমি আপিল বোর্ড ঢাকায় অবস্থিত ও এ বোর্ড এর আদেশই চূড়ান্ত।
এছাড়া রিভিউর পথও খোলা আছে। রিভিউ মানে হচ্ছে পুনর্বিবেচনা করা। দলিলপত্রে কোনো ভুল পর্যবেক্ষণ হয়েছে বলে মনে করলে কিংবা আবেদন বাতিল করলে ৩০ দিনের মধ্যে রিভিউর আবেদন করতে হয়। যে কর্মকর্তা আদেশ দিয়েছেন, তাঁর বরাবরই রিভিউ করতে হবে। তবে রিভিউ আবেদন করা হলে আর আপিল করা যায় না।
ভূল নামজারির বিরুদ্বে কোথায় আবেদন করবেনঃ
ভূয়া কাগজপত্র দিয়ে নামজারি করলে বা নিজ সম্পত্তির চেয়ে বেশি সম্পত্তি নামজারি করলে উক্ত নামজারি বাতিলের জন্য সংক্ষুব্দ ব্যক্তি সহকারী কমিশনারের (ভূমি) বরাবর মিস কেসের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। মিস কেস এর পর সহকারী কমিশনারের (ভূমি) অপর পক্ষকে নোটিশ দিয়ে উভয় পক্ষকে শুনানী শেষে কাগজপ্ত্র পর্যালোচনা করে নামজারি বাতিল বা বহালের আদেশ দেন।
মিছ বা মিসকেস বা বিবিধ মামলা দায়ের পদ্ধতি কি?
একটি সাদা কাগজে আপনার জমির এলাকার নিকটস্থ সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর কি ধরণের প্রতিকার পেতে আগ্রহী তা বিস্তারিতভাবে লিখতে হবে। এছাড়া বিবাদীর নাম, বিবাদীর নামে কোন খতিয়ান সৃজিত হয়ে থাকলে তার বিবরণ এবং নিজের স্বত্ব কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার বিবরণ থাকতে হবে। নামজারি আবেদনের মতো ২০/- (বিশ) টাকা কোর্ট ফি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদনে উল্লিখিত যুক্তির স্বপক্ষে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
জমাখারিজ বাতিলের জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে করতে অন্যথায় ব্যাখ্যা সহ আবেদন করতে হয় – মিছ্ (বিবিধ) মামলার নিয়ম ২০২৫
মিউটেশন বাতিলের আবেদন কত দিনের মধ্যে করতে হবে? – নামজারী বাতিলের জন্য উক্ত নামজারীর আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে কাগজপত্রসহ উপযুক্ত কারণ বর্ণনা করে উপজেলা ভূমি অফিসে মিস কেস দায়ের করার মাধ্যমে নামজারী বাতিল করা যায়। ৩০দিনের বেশী বিলম্বের ক্ষেত্রে উক্ত বিলম্বের উপযুক্ত কারণ বর্ণনা করতে হবে। এক্ষত্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ১৫০ ধারার বিধান মতে আবেদন নিষ্পত্তি করবেন।
রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫০ ধারায় কি আছে? রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫০ ধারার ক্ষমতাবলে রাজস্ব অফিসার অর্থাৎ সহকারী কমিশনার (ভূমি) ধারা-১১৬, ১১৭ ও ১৪৩ এর দ্বারা নামজারি/জমাখারিজ/জমাএকত্রিকরণ-এর যে আদেশ দিয়ে থাকেন তা উপযুক্ত প্রমাণাদির সাপেক্ষে রিভিউ বা পুনর্বিবেচনারও অধিকার রাখেন। উক্ত ১৫০ ধারার আওতায় যে সব কারণে বিবিধ মামলা দায়ের করা হয় সেগুলি হল- নামজারি মামলা দায়েরের ফলে জমির মালিকের নামে সৃষ্ট খতিয়ানে কোন প্রকার ভুল হয়ে থাকলে এবং উক্ত ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে অন্য কোন নামজারি মামলার সম্পৃক্ততা থাকলে এক্ষেত্রে মিছ্ বা বিবিধ মামলা দায়েরের আবেদন করতে হয়।
উদাহরণসরূপ- কোন নামজারি খতিয়ানে দখল অনুযায়ী খতিয়ান না হয়ে থাকলে, জমির পরিমাণ কম-বেশি হলে ইত্যাদি। বিএস খতিয়ানে কোনরূপ করণিক ভুল থাকলে বিবিধ মামলা দায়েরের মাধ্যমে করণিক ভুল সংশোধন করা যায়। কোন ব্যক্তি কোন জমির মালিকানা লাভ করলে প্রার্থিত জমিতে পূর্বে অপর কোন ব্যক্তি নামজারি করিয়ে থাকলে এবং এই কারণে জমির স্বল্পতা পরিলক্ষিত হলে প্রথমে উক্ত নামজারি খতিয়ান বাতিল বা সংশোধন এবং তারপর নিজ নামে নামজারিকরণের উদ্দেশ্যে প্রথমে বিবিধ মামলা দায়ের করতে হয়।
নামজারি করতে কত দিন লাগে? সাধারণত একটি ভূমির নামজারি প্রক্রিয়া ২৮ দিনে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। সহকারী কমিশনার ভূমি এই আবেদনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিলে অফিস সহকারী অনলাইনে এর খতিয়ান প্রস্তুত করে। খতিয়ান প্রস্তুত হলে ডিসিআর (ডুপ্লিকেট কার্বন রিসিট) ফি দেয়ার জন্য সিস্টেমে দেয়া মোবাইলে এসএমএস পাঠানো হবে।
মিস কেইস করার নিয়ম । মিস কেইস আবেদন । ১৫০ ধারা মামলা কি?
ত্রুটিপূর্ণ যে কোন নামজারি সহজেই মিসকেস করে বাতিল করা যায়।
বিবিধ মামলা দায়েরের জন্য আবেদনের পর অনুসৃত পদ্ধতি কি?
বিবিধ মামলার আবেদন করার পর সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়ে শুনানী গ্রহণ করা হয়। শুনানী অন্তে আবেদনের বিষয়ে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেলে বিবিধ মামলা দায়েরের আদেশ হয় নতুবা আবেদন খারিজ করা হয়। মিছ্ মামলা দায়ের হলে সাধারণত সংশ্লিষ্ট পক্ষদেরকে শুনানীর জন্য নোটিস দেয়া হয় অথবা প্রত্যেক মামলার ধরণ অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
শেষ কথাঃ মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ?
উপরের আলোতে খুব ভালোভাবে মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ? এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়লে আপনি ‘মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ? এ পোষ্টটি খুব ভালো ভাবে জেনে নিতে পারবেন। তাই সম্পূর্ন পোষ্টটি পড়ুন। এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই, এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। মিস কেস কি ? মিস কেস মামলা করার নিয়ম-নামজারি/খারিজ বাতিল হলে করণীয় কি ? এরকম আরো অনেক নতুন নতুন আর্টিকেল দেখতে চাইলে এই ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ার সুযোগ করে দিন এবং কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
কৃষ্ণ কম্পিউটারস’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url